শুক্রবার
মোবাইল ফোনের বিল রিচার্জ করতে না পারা এমন কয়েক জনের কাছ থেকে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
তবে ভুক্তভোগীদের সাথে একমত বগুড়ার জেলা প্রশাসক
ফয়েজ আহাম্মদও।
তিনি
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকমকে বলেন, “এসব দোকান বন্ধ করতে গণবিজ্ঞপ্তি দেইনি।
“যোগাযোগের
জন্য এটা ওষুধের দোকানের মতই প্রয়োজন। কেন বন্ধ করা হল বিষয়টি দেখব। এসব দোকান
খোলা থাকবে।”
সরেজমিনে
দেখা গেছে, বগুড়া শহরে এসব দোকান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বগুড়ার
মালতিনগরের আতাউর রহমান মিঠু বলেন, ভাই ঢাকায় থাকে। অন্য আত্মীয়স্বজনদের খবর নিতে
পাচ্ছি না। কে কেমন আছে কিছুই বুঝতে পারছি না।
“পাড়ায়
কোনো রিচার্জের দোকান খোলা পেলাম না। শহরের সাতমাথা গিয়ে খোঁজাখুজি করতেই পুলিশ
বাধা দিল।
সুত্রাপুরের
হাসান জানান, তার মহল্লায় ঘোরাফেরা কোনো দোকান খোলা পাননি। পুলিশ সব দোকান বন্ধ করে
দিয়েছে।
এতে
বিপাকে পড়েছে পুলিশ সদস্যরাও।
চেলোপাড়ার
এক মোবাইল বিল রিচার্জ ব্যবসায়ী বলেন, এক পুলিশ কর্মকর্তা দোকান খুলে আমার কাছে
থেকে ফ্লেক্সি নিলেন।
এ
বিষয়ে জানতে চাইলে বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সনাতন চক্রবর্তী
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।