জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জুনায়েদ সাফার মাহমুদ বলেন জানান, হাসপাতালে ভিড় এড়াতে এ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, “করোনাভাইরাসের আতঙ্কে মানুষের চলাচল সীমিত রয়েছে। খুব বেশি অসুস্থ না হলে কেউ হাসপাতালে আসছেন না। আমরা হটলাইনের মাধ্যমে সাধারণ রোগীদের চিকিৎসার পরামর্শ দিচ্ছি। ”
সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, প্রতিদিন বহির্বিভাগেই কয়েকশ রোগী স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসেন। এখন সেই বর্হিবিভাগ একদম ফাঁকা। কোন ভিড় নেই। খুব বেশি অসুস্থ না হলে কোন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন না। ফলে হাসপাতালের বিভিন্ন ওয়ার্ডের বেডগুলো এখন ফাঁকা পড়ে আছে।
বৃহম্পতিবার সকালে সদর হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়- পরিচ্ছন্ন কর্মীরা হাসপাতালে জীবানুমুক্ত করতে ওষুধ দিচ্ছেন। বর্হিবিভাগে প্রতিদিন যেখানে থাকে কয়েকশ রোগীর দীর্ঘ লাইন থাকে, এখন তা একদম ফাঁকা। জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সুরক্ষার সরঞ্জাম পিপিই পরে দায়িত্ব পালন করছেন।
বাগেরহাট সদর হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন কে এম হুমায়ুন কবির বলেন, “করোনাভাইরারে সংক্রমণ ঠেকাতে জরুরি প্রয়োজন ছাড়া কাউকে হাসপাতালে না আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এজন্য সদর হাসপাতালে রোগীর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। আমরা হটলাই চালু করেছি, সেখানে যোগাযোগ করলে রোগীরা সেবা পাবে।”
হটলাইনের নম্বর গুলো হচ্ছে
০১৭৬৮-১৫৬৮০৮, ০১৭৪২-৮২৭৭১২, ০১৩১১-০৭৮৮০২, ০১৭৬০-৬৪৬৫৬৯, ০১৭৯৯-৮০৪৬৬৪।