ক্যাটাগরি

বগুড়ায় ৫ হাজার পিপিই চেয়ে পেয়েছে ১০০

আড়াইশ শয্যার হাসপাতাল হলেও নিয়ম মেনে প্রতিটি বিছানার মধ্যে দুই মিটার
দূরত্ব দিতে গিয়ে ১২০ জনের জন্য বেড সাজাতে পেরেছেন তারা।

বগুড়া মোহাম্মদ আলী হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শফিক আমিন কাজল জানান,
১২০ জনের জন্য করোনাভাইরাসের সন্দেহভাজন রোগীদের চিকিৎসার জন্য ৩০ জনের চিকিৎসক প্যানেল
করা হয়েছে।

“২৪ ঘণ্টা ডিউটি করার পর এই ডাক্তার এবং নার্সদের ১০ দিনের হোম কোয়ারিন্টেনে
থাকার বিধান রাখা হয়েছে।”

তিনি জানান, ঢাকায় আইসিইউ
১০ সেট, পিপিই পাঁচ হাজার, অক্সিজেন সিলিন্ডার ৫০টি, নেবুলাইজার ১০০ সেট, ওষুধ, ডিজিটাল
এক্সরে মেশিন, বায়োকেমিকেল এনালাইজার চাওয়া হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত
শুধু ১০০ পিপিই পাওয়া গেছে।

“স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালকের মৌখিক নির্দেশনায় প্রস্তুতি শুরু হলেও
পরবর্তী নির্দেশনা না পাওয়ায় এখানে রোগী ভর্তি শুরু করা হয়নি।”

বগুড়ার সিভিল সার্জন ডা. গাওসুল আজিম চৌধুরী জানান, ১২টি উপজেলায় স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, ইউএনও হাসপাতালগুলো আইসোলেশনের জন্য প্রস্তুত
করছে।

মোহাম্মদ আলী ও শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ জেলার বিভিন্ন
সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের ওই প্যানেলে যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া প্রয়োজনীয় সংখ্যক
নার্সসহ অন্যান্য স্টাফদেরও প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি। করা হচ্ছে

এছাড়াও ১২টি উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক হাজার তিনশ শয্যা প্রস্তুত