শনিবার আইইডিসিআরের
প্রতিবেদন পাওয়ার পর জেলার সিভিল সার্জন মোমিনুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
বেগমগঞ্জ উপজেলায়
এক চিকিৎসকের চেম্বারে কর্মরত এই যুবক (২৩) বৃহস্পতিবার
গুরুতর অসুস্থ হন। নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বৃহস্পতিবার
রাতেই ওই যুবক যে ভবনে থাকতেন সেটিসহ পাশের আরও দুটি বহুতল ভবন লকডাউন করে দেয় স্থানীয়
প্রশাসন। এরপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ভবনটি ঘিরে রাখে।
সিভিল সার্জন
মোমিনুর রহমান জানান, আইইডিসিআর থেকে প্রতিবেদন পাওয়ার পর ভবনগুলো লকডাউন প্রত্যাহার
করে আইন শঙ্খলা বাহিনী তুলে নেওয়া হয়েছে।
মোমিনুর
রহমান জানান, এক সপ্তাহ ধরে তিনি জ্বরে ভুগছিলেন। দুই দিন থেকে নোয়াখালীর আবদুল মালেক
উকিল মেডিকেল কলেজের এক মেডিসিন বিশেষজ্ঞের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বাসায় তার চিকিৎসা চলছিল। বৃহস্পতিবার রাতে তার বমির
সাথে রক্ত যেতে থাকে। এরপর স্বজনরা তাকে জেলা সদরে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে
গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
শুক্রবার দুপুরে
চৌমুহনী পৌর শ্মশানে পারিবারিকভাবে তার লাশ দাহ করা হয়।