রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামের হাতে
এই পরীক্ষা সামগ্রী তুলে দেন সিংড়া পৌরসভার মেয়র জান্নাতুল ফেরদৌস।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ
পলকের পক্ষে সিংড়া উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের কাছে এই পরীক্ষা সামগ্রী দেওয়া হয় বলে
আমিনুল ইসলাম জানান।
স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বলেন, “এই কিট ব্যবহারের
জন্য ল্যাবরেটরির প্রয়োজন নাই। রোগীর রক্ত ‘কিট’ স্পর্শ করলেই ওই রোগীর শরীরে কোভিড-১৯
সংক্রমণ হয়েছে কিনা তা জানা যাবে। এটাকে ‘র্যাপিড স্ক্রিন টেস্ট’ বলে।”
তিনি বলেন, “এই পরীক্ষার ফলাফল ‘পজিটিভ’ হলে ওই রোগীকে
ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়; সেখানে সংক্রমণের মাত্রা নির্ণয় করা হয়।”
এ সময় প্রতিমন্ত্রীর পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যকর্মীদের চাহিদামতো
পারসোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই), হ্যান্ড গ্লাভস, ফেস মাস্ক, প্রোটেক্টিভ
চশমা, জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজার হস্তান্তর করা হয় বলেও আমিনুল জানান।
মেয়র ছাড়াও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ওহিদুরর রহমান
শেখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।