জেলার
কালাই উপজেলার নান্দাইলদীঘির এ ঘটনায় তাদের গোপীনাথপুর হেলথ এন্ড টেকনোলজি
ইন্সটিটিউটে ভর্তি করার পাশাপাশি ওই পরিবারের সংস্পর্শে আসা ১১ জনকে পরবর্তী
সিদ্ধান্ত না দেওয়া পর্যন্ত হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
শনিবার
মধ্যরাতে কালাই থানার ওসি আব্দুল লতীফ খান জানান, গত শুক্রবার রাতে এ ব্যাপারে
ব্যবস্থা নেওয়া হলেও এলাকায় আতঙ্কসহ গুজব ছড়াতে পারে বলে কাউকেই বিষয়টি জানানো
হয়নি।
কালাই
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশিক আহমদ জেবাল বাপ্পী
বলেন, “কালাইয়ের নান্দাইলদীঘির ওই যুবক কলেজে লেখাপড়া করেন। এছাড়া তার বাবা দীর্ঘ
দিন ধরে মুরগির ব্যবসা করে আসছিলেন। এ কারণে বিভিন্ন এলাকার ব্যবসায়ীদের সংস্পর্শে
আসায় ওই যুবকের শরীরে করোনাভাইরাসের লক্ষণ দেখা গেছে।”
তিনি
আরও বলেন, ভাইরাসের সংক্রমণ সন্দেহে আইসোলেশনে রাখা ওই যুবকের নমুনা সংগ্রহ করে
আইইডিসিআরে পাঠানো হয়েছে। রিপোর্ট এলে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিশ্বব্যাপী
মহামারী আকারে ছড়িয়ে পড়া এই ভাইরাস সংক্রমণে দেশে সরকারি হিসেবে এ যাবদ পাঁচজন
মারা গেছে, অসুস্থ হয়েছে ৪৮ জন; যাদের মধ্যে ১৫ আবার সুস্থও হয়েছে। এর বাইরে
বিভিন্ন জায়গা থেকে এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে সন্দেভাজন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে
এবং মৃত্যুর পর তার কারণ অনুসন্ধানে পরীক্ষার কয়েকটি লাশের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ
করা হয়েছে।