রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সদর উপজেলা
নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন এ তথ্য জানিয়েছেন।
গত শনিবার সদর উপজেলার চিলারং ইউনিয়নের
ভেলাজান নদীপাড়ার জ্বর ও শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় আক্রান্ত এক পরিবারের পাঁচ সদস্যকে
রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ঠাকুরগাঁওয়ের সেই পরিবারের দুই স্বজনও অসুস্থ, সবাই হাসপাতালে
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ
আল মামুন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ওই পরিবারের পাঁচজন সদস্য করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত হয়েছেন কিনা তা জানার জন্য রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে; সেই রক্তের নমুনা
ঢাকায় পাঠানো হচ্ছে।”
আব্দুল্লাহ আল মামুন জানান, রোববার
ওই আক্রান্তদের স্বজন ও আশপাশের একশ পরিবারকে হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া
হয়েছে।
রোববার ভেলাজান উচ্চবিদ্যালয় মাঠে
পাঁচ মিটার দূরে দূরে বসিয়ে প্রতিটি পরিবারকে ‘সাত দিনের খাবার’ পৌঁছে দেওয়া হয়েছে
বলেও জানান তিনি।
চিলারং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান
আইয়ুব আলী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “একই পরিবারের পাঁচ সদস্য জ্বর-শ্বাসকষ্টজনিত
সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ায় এলাকায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। ইউএনও স্যার ওই গ্রামের একশ পরিবারকে
হোম কোয়ারেন্টিনে থাকার নির্দেশ দিয়েছেন।
“এজন্য ওই গ্রামের প্রবেশপথ ও বের
হওয়ার পথে লাল পতাকা বসানো হয়েছে।”