প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, শুক্রবার নিজেদের বিনিয়োগ সরানোর বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত করেছে মাইক্রোসফট।
গত বছর ফিলিস্তিনিদের উপর নজরদারির অভিযোগে বেশ সমালোচিত হয়েছিল ইসরায়েলি স্টার্টআপটি।
নিজস্ব অর্থায়নে এনিভিশনের ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছিল মাইক্রোসফট। সাবেক মার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল এরিক হোল্ডারের নেতৃত্বে সম্প্রতি সম্পন্ন হয়েছে তদন্তটি। হোল্ডার জানিয়েছেন, পশ্চিম উপকূলে বড় মাপের কোনো নজরদারিতে এনিভিশনের প্রযুক্তিক্ষমতা ব্যবহৃত হয়নি। মূলত এনিভিশন মাইক্রোসফটের কোনো নৈতিক অবস্থানের বিরুদ্ধে গিয়েছে কি না সেটি জানতেই করা হয়েছিল তদন্তটি।
ছোট আকারের বিনিয়োগকারী হওয়ার ফলে, ফেশিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠানটি ঠিক কী ধরনের স্পর্শকাতর প্রযুক্তি বিক্রি করছে, সেটির উপর “নিয়ন্ত্রণ বা সব জানার অধিকার মাইক্রোসফটের থাকে না, যেমনটা নিজস্ব প্রযুক্তির উপর থাকে”। – বলা হয়েছে মাইক্রোসফটের এম১২ ওয়েবসাইটে।
গত অক্টোবরে এক প্রতিবেদনে এনিভিশনের নজরদারির খবর জানিয়েছিল মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসি নিউজ। তবে, নজরদারির অভিযোগ অস্বীকার করেছে এনিভিশন।
শুক্রবার হোল্ডারের তদন্ত প্রতিবেদনও তেমন তথ্যই জানিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, “গণমাধ্যমে যেমনটা জানানো হয়েছে, পশ্চিম তীরে সে ধরনের বড় ধরনের কোনো নজরদারি কর্মসূচীর সঙ্গে এখন বা অতীতে জড়িত ছিল না এনিভিশনের প্রযুক্তি।”