রোববার অ্যাসোসিয়েশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ই-ক্যাবের সদস্য লজিস্টিক কোম্পানিগুলো যাতে জরুরি ওষুধ ও নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দিতে পারে সেজন্য ই-ক্যাবের লোগো সম্বলিত একটি স্টিকার বহন করার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বিভাগীয় কমিশনারের অনুমতি পত্রের কপি, মন্ত্রি পরিষদের র সংবাদ বিজ্ঞপ্তির অনুলিপির সঙ্গে ই-ক্যাবের প্রাতিষ্ঠানিক প্রত্যয়নপত্র সদস্য কোম্পানিগুলোকে সরবরাহ করেছে ই-ক্যাব, যাতে লজিস্টিক সেবায় নিয়োজিত কর্মীরা নির্বিঘ্নে তাদের সেবা দিতে পারে।
ই-ক্যাবের সভপাতি শমী কায়সার বলেন, “আমরা বিভাগীয় কমিশনারকে চিঠি লিখে তার কাছ থেকে অনুমতি নিয়েছি, যাতে আমাদের সদস্য কোম্পানিসমূহ জরুরি ঔষধ ও নিত্যপণ্য ডেলিভারির কাজ করতে পারে। ”
তিনি বলেন, ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে এটুআই, একশপ, ক্যাবিনেট ডিভিশন, আইসিটি ডিভিশনের সঙ্গে প্রণীত যৌথ নিরাপত্তা নির্দেশনা সরবরাহ করা হয়েছে লজিস্টিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে। এতে কর্মীদের এবং ক্রেতা সাধারণের স্বাস্থ্য নিরাপত্তা বিধান করার কথা বলা হয়েছে।
“জরুরি অবস্থাকালীন ক্ষতির মধ্যে পড়া সদস্য প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য ইতোমধ্যে আমরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছি। দরিদ্র মানুষদের জন্যও আমরা একটা তহবিল গঠন করার উদ্যোগ নিয়েছি।”
ই-ক্যাবের পক্ষ থেকে সদস্য উদ্যোক্তা ও লজিস্টিক কোম্পানিগুলোর যেকোনো সমস্যায় সহযোগিতা করতে একটি সাপোর্ট সেন্টার খোলা হয়েছে।
ই-ক্যাব জানিয়েছে, চালডাল, দারাজ, ইভ্যালি, ফুডপান্ডা, সহজ, পাঠাও, সেবা এক্সওয়াইজেড, ডায়বেটিক স্টোর, সিন্দাবাদ, পিকাবো, মিনা ক্লিক, জাদরো এবং ঘরে বাজারসহ বেশ কয়েকটি ই-কমার্স কোম্পানি তাদের জরুরি নিত্যপণ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে।