আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা
উপসর্গ শুনে
বলেছেন, শিশুটি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক
আরিফ আহমেদ
জানান,
রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে ১২ বছর
বয়য়ী এই শিশুটিকে তার অভিভাবকরা
হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
উপসর্গ দেখে তাকে
আইসোলেশন ওয়ার্ডে
প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রাখেন চিকিৎসকরা। সোমবার সকালে
আইইডিসিআরের স্থানীয় প্রতিনিধিরা শিশুটির
নমুনা সংগ্রহ
করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সকাল সাড়ে ৬টার
দিকে তার
মৃত্যু হয়।
চিকিৎসক আরিফ বলেন, “মৃত্যুর পর
আইইডিসিআর প্রতিনিধিরা উপসর্গ শুনে বলেছেন,
শিশুটি করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত হয়নি। তাই মরদেহ পরিবারে
হস্তান্তর করা হবে।”
যশোর করোনাভাইরাস বিষয়ক
চিকিৎসক কমিটির
প্রধান গৌতম
আচার্য বলেন,
শিশুটিকে করোনাভাইরাসে
আক্রান্ত সন্দেহে ভর্তি করা
হয়েছিল। যেহেতু
সন্দেহ ছিল,
সে কারণে
আইইডিসিআরের সঙ্গে কথা বলা
হয়েছিল।
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক
হারুন অর
রশিদ বলেন,
“আইইডিসিআর ওই শিশুর লক্ষণ শুনে
বলেছে সে
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি। তারা লাশ পরিবারের
কাছে হস্তান্তর
করতে বলেছে। সে অনুযায়ী ব্যবস্থা
নেওয়া হচ্ছে।”