বৃহস্পতিার এই উদ্যোগের
অংশ হিসেবে নগরীর কাপ্তাই রাস্তার মাথা এলাকায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন
যুবলীগের সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ মাহমুদুল হক ও প্রচার সম্পাদক বদিউল আলম, নগর
যুবলীগের আহ্বায়ক মহিউদ্দি বাচ্চু এবং আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ নেওয়াজ।
এ সময় মেয়র প্রার্থী
রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে রক্ষা পেতে প্রয়োজন সতর্কতা।
আতঙ্কিত না হয়ে সচেতন হতে হবে। সরকার ইতোমধ্যে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে।
“বিত্তবানদেরও এগিয়ে
আসতে হবে। প্রতিবেশীর খবর নিন। তার পাশে গিয়ে দাঁড়ান।”
যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন, মহানগর পুলিশসহ বিভিন্ন সংস্থার হটলাইন নম্বরে ফোন করে সহায়তা
চাইতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানান রেজাউল।
নিজ উদ্যোগে নগরীজুড়ে
অসচ্ছল মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণের বিষয়ে রেজাউল করিম চৌধুরী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে বলেন, ইতোমধ্যে পাঁচটি ওয়ার্ডের দেড় হাজার মানুষকে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
“নগরীর সবগুলো ওয়ার্ডে
পর্যায়ক্রমে এসব খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হবে। এর আগে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও মোড়গুলোতে
শ্রমজীবী মানুষের মাঝে খাদ্যপণ্য দেওয়া হয়েছে।”
করোনাভাইরাস মোকাবিলায়
ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘স্টুডিও নৌকা’র মাধ্যমে নিজে ও চিকিৎসকদের মাধ্যমে বিভিন্ন সময়
নগরবাসীকে সতর্ক ও সচেতন করতে প্রচারণা চালাচ্ছেন মেয়র প্রার্থী রেজাউল।
২২ মার্চ থেকে মাস্ক,
সাবান ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ শুরু করেন নগর আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ
সম্পাদক রেজাউল।
এরপর থেকে নগরীর বিভিন্ন
এলাকায় শ্রমজীবী মানুষের মাঝে সুরক্ষা উপকরণ বিতরণ চালিযে যান। ২৪ মার্চ থেকে শুরু
করেন জীবাণুনাশক ছিটানো।
তারপর নগরীর মসজিদগুলোতে
সুরক্ষা উপকরণ ও লিফলেট বিতরণ করেন নিজ উদ্যোগে।
বাকলিয়া, বহদ্দারহাট,
চান্দগাঁও, কর্ণফুলী তৃতীয় সেতু, মোহরা, কালুরঘাট শিল্প এলাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় সড়কে
ছিন্নমূল মানুষ, রিকশাচালক, শ্রমজীবী ও স্থানীয় নিম্ন আয়ের মানুষদের মাধে খাদ্য সামগ্রী
বিতরণ করেন।