তাকে ‘খুঁজে বের করতে’ কাজ করছে প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বিকালে ওই পরিবারের নয়জন সর্দি ও জ্বরে ভুগছে খবর পেয়ে অ্যাম্বুলেন্স পাঠিয়ে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে নিয়ে আসা আনা হয়েছে বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা।
এরপর প্রাথমিক পরীক্ষা শেষে তাদেরকে নবাবগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়। তাদের শারীরিক অবস্থা ভালো তবে কোয়ারেন্টিনের সময় শেষে সবার শারীরিক অবস্থা দেখে ছাড়পত্র দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ডা. মাইনুল জানান, গত ২২ মার্চ গোবিন্দপুর গ্রামে দুবাই প্রবাসী এক ব্যক্তি বাড়ি ফেরেন।
সোনাইমুড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা টিনা পাল জানান, বৃহস্পতিবার বিকালে ওই প্রবাসীর বাড়ি লক-ডাউন করে প্রশাসনের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। এলাকায় সতর্কতামূলক মাইকিং করা হয়েছে।