প্রাণঘাতী নভেল করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বের অধিকাংশ দেশে সব ধরনের খেলাধুলা বন্ধ হওয়ার আগে অস্ট্রেলিয়া তাদের সবশেষ ক্রিকেট ম্যাচটি খেলেছিল দর্শকশূন্য মাঠে। গত ১৩ মার্চ নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডের পর বাতিল হয়ে যায় তিন ম্যাচের সেই সিরিজ।
পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেই মাঠে ফিরতে চান ল্যাঙ্গার। সেটা যদি খালি স্টেডিয়ামেও হয়, তাতেও খুশি হবেন বলে বিবিসি রেডিওকে জানিয়েছেন তিনি।
“ছোটবেলায় আপনি যখন খেলা শুরু করেছিলেন তখন সেখানে কোনো দর্শক থাকত না। আপনি খেলতেন কারণ, আপনি খেলাটা খেলতে ভালোবাসতেন, আপনার বন্ধুদের সঙ্গে খেলতে ভালোবাসতেন।”
“কেবল খেলাটির প্রতি ভালোবাসা থেকে এবং টিভি ও রেডিওর মাধ্যমে মানুষকে বিনোদন দেওয়া সম্ভব হওয়ার কারণে দর্শকশূন্য মাঠে খেলারও মূল্য আছে।”
গ্যালারি শূন্য মাঠে খেলা যায় কী না, এ নিয়ে ভাবছে ইংল্যান্ড ও ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ডও (ইসিবি)। তাতে আগেভাগেই সমর্থন জানিয়ে রেখেছেন দেশটির রঙিন পোষাকের অধিনায়ক মর্গ্যান।
আগামী জুনের মাঝামাঝি দুটি টেস্ট খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে অস্ট্রেলিয়ার। অবশ্য করোনাভাইরাসের কারণে সব ক্রীড়া সূচী পরিবর্তন হতে পারে।