বুধবার সকাল সাড়ে
৬টার দিকে
৬৫ বছর বয়সী এই ব্যক্তি উপজেলার দক্ষিণ মিলিকবাঘা
কামিয়া ইসলামি
দারুল উলুম
মহিলা মাদ্রাসায়
মারা যান; যেখানে তিনি কোয়ারেন্টিনে
ছিলেন।
প্রতিকী ছবি
বাঘা উপজেলা স্বাস্থ্য
ও পরিবার
পরিকল্পনা কর্মকর্তা আক্তারুজ্জামান বলেন,
ওই ব্যক্তির জ্বর ও শ্বাসকষ্ট ছিল। তাছাড়া তার
ডায়াবেটিস ও উচ্ছ রক্তচাপ ছিল। তিনি
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন কিনা তা নিশ্চিত
হওয়ার জন্য
নমুনা সংগ্রহ
করা হয়েছে।
পরীক্ষা করা হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন
করার নির্দেশনা
দেওয়া হয়েছে।
ওই ব্যক্তির ছেলে সাংবাদিকদের
জানান, তার
বাবা বেশ
কিছু দিন
আগে তাবলিগ
জামাত দলের
সঙ্গে চিল্লায়
কুষ্টিয়া যান।
চিল্লা শেষ
করে আরেক
চিল্লায় যাওয়ার
কথা ছিল। কিন্তু
চিল্লা শেষ
না হতেই
তিনি অসুস্থ
বোধ করায়
গত ৫
এপ্রিল ফিরে
আসেন। করোনাভাইরাস
নিয়ে উদ্বেগের কারণে তিনি বাড়ি না গিয়ে মাদ্রাসার
একটি কক্ষে
ছিলেন।
তিনি বলেন, তার
বাবার শ্বাসকষ্ট,
ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ আগে থেকে
ছিল। নিয়মিত
ওষুধ খেতেন। মঙ্গলবার রাতে
তিনি ওষুধ
খাওয়ার সময়
সবার সঙ্গে
কথাও বলেছেন।
সকালেও ওষুধ
খান এবং
কথা বলেন।
তার কিছুক্ষণ
পর তিনি
মারা যান।