শনিবার দলটির এক বিবৃতিতে ধর্মভিত্তিক এসব সংগঠনের নেতাদের একাত্তরে পরাজিত শক্তির ‘উত্তরসূরি’ আখ্যায়িত করা হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, “স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর প্রাক্কালে মুক্তিযুদ্ধের সকল অর্জনকে উল্টিয়ে দিয়ে বাংলাদেশকে একটি ধর্মভিত্তিক দেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠা করতে চায়। যুদ্ধাপরাধের বিচারের কারণে এরা পিছু হটলেও এদের পরাজয় সম্পূর্ণ হয় নাই। তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত রয়েছে।
“মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বিজয় সন্নিকটে জেনে পাকিস্তানিদের নির্দেশে জামাতের আল-বদর বাহিনী যেভাবে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা ও মুক্তিযুদ্ধের বিজয়কে রুখে দিতে বলেছিল। তাদের উত্তরসূরিরা আবার তেমনি বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য স্থাপনের বিরোধিতার নামে বাংলাদেশের মানুষের শিল্পবোধ, সাংস্কৃতিক ও জাতীয় ঐতিহ্যের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে গণপ্রতিরোধের মুখে তারা কিছুটা পিছিয়ে এসে আলোচনার কথা বললেও তারা তাদের অবস্থান থেকে এতটুকু সরে নাই।”
এসব ‘অপশক্তির ষড়যন্ত্র’ প্রতিহত করতে জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান ওয়ার্কার্স পার্টি পলিটব্যুরোর সদস্যরা।