বুধবার বিকালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সদরের নাটাই দক্ষিণ ইউনিয়নের কালিসীমায় ‘লরেল ভিস্তা’ নামের একটি কারখানায় এই অভিযান
চালানো হয়।
অভিযান পরিচালনাকারী ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পঙ্কজ বড়ুয়া সাংবাদিকদের বলেন, একটি ভাড়া
বাড়িতে লোকচক্ষুর আড়ালে গবাদি পশুর ওষুধ বানাতেন কামরুল হাসান চকদার নামে এক
ব্যক্তি।
“বাজার থেকে পাওয়া
চাহিদা অনুযায়ী ৪৯ ধরনের ওষুধ বানিয়ে সেগুলোতে ‘লরেল ভিস্তা’ নামের কোম্পানির ওষুধ
হিসেবে বাজারজাত করা হতো। অভিযানের সময় কারখানায় কোনো কেমিস্ট পাওয়া যায়নি।”
এছাড়া মান নিয়ন্ত্রণের
কোনো ব্যবস্থা নেই, মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ প্যাকেট পরিবর্তন করে নতুন প্যাকেটে ভরে
বিক্রি করা হতো বলেও তিনি জানান।
কামরুল হাসান চকদারের
বাড়ি জেলার নাসিরনগর উপজেলায়।
কামরুল আগে একটি ওষুধ
কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করতেন বলে ইউএনও জানিয়েছেন।