দেশটির বিজ্ঞান ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে সিনেট জানিয়েছে, ব্যবস্থাটি মাস্কবিহীন যাত্রী বা কোডিড-১৯ লক্ষণ রয়েছে এমন যাত্রীকে শনাক্ত করবে। ডিজিটাল কিওস্ক এবং ভিডিও নজরদারির মাধ্যমে পশ্চিম সিউলে অবস্থিত দেশটির ঢোকার ও বের হওয়ার মূল ফটকে এই ব্যবস্থা রেখেছে দক্ষিণ কোরিয়া।
জীবানুনাশের জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে রোবটও পাঠাতে পারে এআই ব্যবস্থাটি।
মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এমইসি প্রযুক্তির ব্যবহার হয়েছে এই ব্যবস্থায়, যা কেন্দ্রীয় ডেটা সেন্টারের বদলে নিকটবর্তী ছোট ডেটা সেন্টারে ডেটা পাঠিয়ে সংযোগের বাধা কমায়।
এই সেবা পরিচালনার জন্য এয়ারপোর্টে মিলিমিটার ওয়েভ (এমএমওয়েভ) ব্যান্ড ৫জি বেইজ স্টেশন বসিয়েছে দেশটির সবচেয়ে বড় ওয়্যারলেস সংযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান এসকে টেলিকম।
গত বছরের এপ্রিল মাসেই বাণিজ্যিকভাবে ৫জি নেটওয়ার্কের ব্যবহার শুরু করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। ইতোমধ্যেই দেশটির ৫জি গ্রাহক সংখ্যা ছাড়িয়েছে এক কোটি। এমএমওয়েভ ৫জি সেবা চালুর প্রাথমিক পর্যায়েও রয়েছে দেশটি, যা এই নেটওয়ার্কের পুরো সক্ষমতাকে কাজে লাগাতে পারবে।