বঙ্গবন্ধু জাতীয়
স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার ‘ডি’ গ্রুপের ম্যাচে ৩-০ গোলে জিতেছে
প্রতিযোগিতাটির রেকর্ড ১১বারের চ্যাম্পিয়নরা।
৪১তম মিনিটে মাসিহ
সাইঘানির হেডে দলকে এগিয়ে নেওয়ার চার মিনিট পর হেডে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন জুয়েল রানা।
৫৩তম মিনিটে রায়হানের থ্রোয়ে বেলফোর্ট মাথা ছোঁয়ানোর পর দূরের পোস্টে থাকা জুয়েল নিখুঁত
টোকায় ব্যবধান আরও বাড়ান।
একে তো দাপুটে জয়,
তার উপর প্রতিপক্ষ মোহামেডান, সংবাদ সম্মেলনে উচ্ছ্বাস আড়াল করেননি আবাহনী কোচ। আলাদাভাবে
প্রশংসায় ভাসালেন সাইঘানি ও জুয়েলেরও।
“মোহামেডানকে হারানোর স্বাদ অন্যরকম।
কেননা, তারা আবাহনীর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। পৃথিবীর সব জায়গায় ডার্বি ম্যাচের গুরুত্ব
অন্যরকম।”
“দল ভালো খেলেছে। সেট পিস থেকে গোল
এসেছে। এটা ভালো দিক। আমরা সুযোগ পেয়ে গোল করেছি। মাসিহ অনেক ভালো খেলেছে। জুয়েলসহ
অন্যরাও নিজেদের খেলাটা খেলতে পেরেছে।”
হতাশ মোহামেডান কোচ
শন লেন জানালেন সেট পিস গড়ে দিয়েছে পার্থক্য।
“ওরা সেট পিস থেকে গোল করেছে। সেট
পিসই ম্যাচের গতি পরিবর্তন করে দিয়েছে। এছাড়া আমার দল খারাপ করেনি। আশা করছি, পরের
ম্যাচ জিতে নক আউট পর্বে যেতে পারব।”