শেরপুর বাসমালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক সুজিত ঘোষ জানান, শনিবার বিকাল ৪টার দিকে তারা বাস চালানোর সিদ্ধান্ত নেন।
তিনি বলেন, বাস আটকে শ্রমিকদের মারধরের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার ও জেলার ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার বিল্লাল হোসেনের সঙ্গে বাসমালিক সমিতি ও জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক নেতাদের আলোচনার পর তারা বাস চালানো শুরু করেন।
এর আগে সুজিত বলেছিলেন, ময়মনসিংহের একটি বাস গত মঙ্গল ও বুধবার শেরপুর শহরের নবীনগর বাস টার্মিনালে আটকে দেয় কিছু শ্রমিক। তারা ওই বাসের চালক ও সহকারীকে লাঞ্ছিত করে। পরদিন বিকালে শেরপুর থেকে ঢাকাগামী বাসগুলোকে ময়মনসিংহে আটকে দেয় সেখানকার শ্রমিকরা। ফলে শেরপুরের বাসগুলো ফিরে আসতে বাধ্য হয়।
এ কারণে বুধবার রাত থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস চলাচল বন্ধ করে দেওয়ার হয় বলে তিনি জানিয়েছিলেন।