রোববার
দিনভর অভিযান চালিয়ে এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। উচ্ছেদ করা স্থাপনাগুলো সেমিপাকা
ও কাঁচা। সেখানে বসত বাড়ি, দোকান ছিল।
তবে
পাহাড়তলী জোড় ডেবার (জোড়া দিঘী) তিন পাড়ে অবৈধ স্থাপনার সংখ্যা প্রায় এক হাজারের মতো।
রোববারের
অভিযানে প্রায় ৭৮ শতক জমি উদ্ধার হয়েছে।
অবৈধ
স্থাপনা উচ্ছেদে সোমবারও অভিযান চলবে বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন
পূর্ব রেলের বিভাগীয় ভূ-সম্পত্তি কর্মকর্তা মাহবুব উল করিম।
তিনি
বলেন, “প্রায় সাড়ে চারশ অবৈধ দখলদারের দুইশর মতো স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে।
এরমধ্যে বেশিরভাগই পাকা দেয়াল দেয়া টিন শেড স্থাপনা।
“দিঘীর
তিন পাড় দখল করে হাজারখানেক স্থাপনা গড়ে উঠেছে। সোমবারও অভিযান চালানো হবে। সব
স্থাপনা উচ্ছেদের পর জমি রক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ব্রিটিশ
আমলে রেলওয়ে ২১ একর জমিতে জলাধারটি তৈরি করে। পরে এটি পাহাড়তলী জোড় ডেবা নামে
পরিচিতি পায়।
ডেবার
এক পাড় ঘেঁষে রেল লাইন চলে গেছে। সে পাশে কোনো অবৈধ স্থাপনা গড়ে ওঠেনি।
বিভিন্ন
সময় রেলওয়ে ডেবাটি ইজারা দিয়েছিল। তখন ডেবার তিন পাড় ঘিরে অবৈধ স্থাপনাগুলো গড়ে
ওঠে।