আইসিসি রোববার ছেলেদের তিন সংস্করণের পাশাপাশি মেয়েদের দুই
সংস্করণের একাদশ ঘোষণা করে।
আইসিসির ভোটিং একাডেমির সাংবাদিক ও সম্প্রচারকদের ভোটে নির্বাচিত
করা হয়েছে এই দলগুলো। ১ জানুয়ারি ২০১১ থেকে ৭ অক্টোবর ২০২০ সালের পারফরম্যান্সের
ওপর ভিত্তি করে যা গঠন করা হয়েছে।
নারী ক্রিকেটের দশক সেরা ওয়ানডে একাদশ। ছবি: আইসিসি
মেয়েদের ওয়ানডে দলে সর্বোচ্চ তিন জন আছে অস্ট্রেলিয়ার। ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই জন করে,
একজন করে আছে নিউ জিল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের।
টি-টোয়েন্টি দলে অস্ট্রেলিয়ার আছে চার জন, ভারত, নিউ জিল্যান্ড ও
ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুই জন করে, ইংল্যান্ডের একজন।
ল্যানিংয়ের সঙ্গে দুই সংস্করণেই জায়গা পেয়েছেন তার সতীর্থ
অলরাউন্ডার এলিস পেরি ও কিপার-ব্যাটার অ্যালিসা হিলি। টি-টোয়েন্টিতে আছেন আরেক
অস্ট্রেলিয়ান মেগান শাট।
নারী ক্রিকেটের দশক সেরা টি-টোয়েন্টি একাদশ। ছবি: আইসিসি
এছাড়া নিউ জিল্যান্ডের সুজি বেটস ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্টেফানি টেইলর
আছেন দুই সংস্করণেরই দলে। বাংলাদেশ,
শ্রীলঙ্কা কিংবা পাকিস্তানের কেউ নেই কোনো দলে।
আইসিসি দশক সেরা নারী ওয়ানডে দল: অ্যালিসা হিলি (অস্ট্রেলিয়া),
সুজি বেটস (নিউ জিল্যান্ড), মিতালি রাজ (ভারত),
মেগ ল্যানিং (অধিনায়ক, অস্ট্রেলিয়া), স্টেফানি টেইলর (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), সারাহ টেইলর
(উইকেটকিপার, ইংল্যান্ড), এলিস পেরি
(অস্ট্রেলিয়া), ড্যান ফন নিকার্ক (দক্ষিণ আফ্রিকা), মারিয়ান ক্যাপ (দক্ষিণ আফ্রিকা), ঝুলন গোস্বামি
(ভারত), আনিসা মোহাম্মেদ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
আইসিসি দশক সেরা নারী টি-টোয়েন্টি দল: অ্যালিসা হিলি (উইকেটকিপার,
অস্ট্রেলিয়া,) সোফি ডিভাইন (নিউ জিল্যান্ড),
সুজি বেটস (নিউ জিল্যান্ড), মেগ ল্যানিং
(অধিনায়ক, অস্ট্রেলিয়া), হারমানপ্রিত
কাউর (ভারত), স্টেফানি টেইলর (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), ডিয়াড্রা ডটিন (ওয়েস্ট ইন্ডিজ), এলিস পেরি
(অস্ট্রেলিয়া), আনা শ্রাবসোল (ইংল্যান্ড), মেগান শাট (অস্ট্রেলিয়া), পুনম যাদব (ভারত)।