ক্যাটাগরি

পরিসংখ্যানে ফাওয়াদের ৪২১৮ দিন পরের সেঞ্চুরি!

৪২১৮: ফাওয়াদ আলমের দুই টেস্ট সেঞ্চুরির মাঝে অতিবাহিত দিনের সংখ্যা। ২০০৯ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেকে ১৬৮ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। টেস্ট ইতিহাসে ফাওয়াদের চেয়ে লম্বা বিরতিতে সেঞ্চুরি করেছেন কেবল অস্ট্রেলিয়ার ওয়ারেন বার্ডসলি (৫০৯৩ দিন) ও ভারতের মুশতাক আলি (৪৫৪৪ দিন)। এছাড়া নিউ জিল্যান্ডে চতুর্থ ইনিংসে সেঞ্চুরি করা একমাত্র পাকিস্তানি ফাওয়াদ।

: পাঁচ কিংবা এর চেয়ে নিচে ব্যাটিং করে চতুর্থ ইনিংসে ২৫০ বল খেলা নবম ব্যাটসম্যান ফাওয়াদ। তার ২৬৯ বলের চেয়ে বেশি খেলেছেন কেবল পাঁচ জন।

৩৮০: পরিসংখ্যানে বলের বিস্তারিত তথ্য রাখার পর থেকে ফাওয়াদ ও মোহাম্মদ রিজওয়ানের জুটি পাকিস্তানের দ্বিতীয় দীর্ঘতম। ১৬৫ রানে জুটিতে তারা খেলেছেন ৩৮০ বল। পাকিস্তানের হয়ে জুটিতে সর্বোচ্চ বল খেলার রেকর্ড শান মাসুদ ও ইউনিস খানের, ২০১৫ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৪০০ বল খেলেছিলেন এই দুইজন।

: টেস্টের চতুর্থ ইনিংসে পঞ্চম উইকেট জুটিতে রিজওয়ান ও ফাওয়াদের ১৬৫ রানের চেয়ে বেশি রান হয়েছে কেবল দুটি জুটিতে। ২০১৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের জস বাটলার ও বেন স্টোকসের ১৬৯ রানের জুটি এবং ২০১৩ সালে একই দলের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার এবি ডি ভিলিয়ার্স ও ফাফ দু প্লেসির ২০৫ রানের জুটি। দেশের বাইরে চতুর্থ ইনিংসে এটি পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জুটি এবং নিউ জিল্যান্ডে সব মিলিয়ে চতুর্থ সর্বোচ্চ জুটি।

১২৩.৩: মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্টে চতুর্থ ইনিংসে ১২৩.৩ ওভার খেলেছে পাকিস্তান।  নিউ জিল্যান্ডে এর চেয়ে বেশি ওভার খেলার ঘটনা আছে মাত্র চারটি। টেস্টে পাকিস্তান চতুর্থ ইনিংসে এর চেয়ে বেশি ওভার খেলেছে মাত্র তিনবার। কেবল একবারই ম্যাচ বাঁচাতে পেরেছে তারা।

১৬: ঘরের মাঠে টানা ১৬ টেস্টে অপরাজিত নিউ জিল্যান্ড। নিজ আঙিনায় ২০১৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে শেষবার তারা হেরেছিল। এশিয়ার কোনো দলের বিপক্ষে ঘরের মাঠে তাদের হার সবশেষ ২০১১ সালে, প্রতিপক্ষ পাকিস্তান।