বৃহস্পতিবার সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত প্রেস ক্লাবে ভোটগ্রহণ হয়। ভোট গণনা শেষে রাতে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মোস্তফা-ই জামিল ফলাফল ঘোষণা করেন।
সভাপতি পদে ফরিদা ইয়াসমিন পেয়েছেন ৫৮১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল উদ্দিন সবুজ পেয়েছেন ৩৯৫ ভোট। ফরিদা ইয়াসমিন জাতীয় প্রেস ক্লাবের সদ্য বিদায়ী কমিটির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
সাধারণ সম্পাদক পদে ইলিয়াস খান পেয়েছেন ৫৬৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওমর ফারুকের প্রাপ্ত ভোট ৩৯৩টি। ইলিয়াস খান জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
সিনিয়র সহ-সভাপতি পদে হাসান হাফিজ ৪১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজিজুল ইসলাম ভুঁইয়া পেয়েছেন ৩৬৭ ভোট।
সহ-সভাপতি পদে রেজোয়ানুল হক রাজা ৬১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী খন্দকার হাসনাত করিমের প্রাপ্ত ভোট ৩৪০টি।
কোষাধ্যক্ষ পদে সাহেদ চৌধুরী ৭০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালাউদ্দীন আহমাদ বাবুল পেয়েছেন ২৬৭ ভোট।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন মাইনুল আলম (৫৭৭) ও আশরাফ আলী (৩৯৫) ।
নির্বাচিত ১০ জন সদস্য হলেন- আইয়ু্ব ভুঁইয়া (৫৪৪), রেজানুর রহমান (৪৭৪), কাজী রওনাক হোসেন (৪৫৫), জাহিদুজ্জামান ফারুক (৪৪৩), শাহনাজ বেগম পলি (৪৩০), সৈয়দ আবদাল আহমেদ (৪২১), শাহনাজ সিদ্দিকী সোমা (৪২০), ভানু রঞ্জন চক্রবর্তী (৪১১), রহমান মুস্তাফিজ (৩৭৯) ও বখতিয়ার রানা (৩৬৮)।
জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। স্বাস্থ্য বিধি মেনে এক হাজার ১৫১ জন ভোটারের মধ্যে এক হাজার জন ভোট দেন।
গত বুধবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সাধারণ সম্পাদক ফরিদা ইয়াসমিন ও কোষাধ্যক্ষ শ্যামল দত্ত তাদের দ্বি-বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন।