তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, জেলায় ২০১৮ সালে ৯০ হাজার হেক্টর জমিতে চিকন ধানের চাষ হয়। পোকার আক্রমণ ও ভাল দাম না পাওয়ায় পরের বছর আবাদ কমে ৭৭ হাজার হেক্টরে নেমে আসে। কিন্তু এবার আবার
বেড়েছে।
“এ বছর জেলায় চিকন ধান চাষ হয়েছে এক লাখ ছয় হাজার হেক্টর জমিতে। এসব ধানের মধ্যে আছে ব্রি-৩৪, কাটারি, চিনিগুঁড়া, কালোজিরা
ইত্যাদি।”
দামের তুলনায় চিকন ধান বেশি লাভজনক হওয়ায় এর চাষ বেড়েছে বলে তিনি জানান।
সদর উপজেলার ফাজিলপুর ইউনিয়নের কৃষক সোহরাব আলী বলেন, “এবার আমি আট বিঘা জমিতে চিকন ধান চাষ করেছিলাম। বিঘাপ্রতি ২১-২২ মণ ধান হয়েছে। ৮৫ কেজি ওজনের এক বস্তা চিকন ধান (ব্রি-৩৪) দুই হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি করছি।”
এই দাম মোটা ধানের
তুলনায় বেশি বলে তিনি জানান।