প্রতিষ্ঠানটি
বুধবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ভবিষ্যতে কর্মকর্তা-কর্মীদের আরও সুরক্ষা
প্রদানের জন্য কেডিএস ‘দৃঢ়ভাবে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ’।
“এই মহামারী যতদিন স্থায়ী হবে, কেডিএস
ততদিন পর্যন্ত সুরক্ষা ব্যবস্থার প্রয়োগ অব্যাহত রাখবে। ভবিষ্যতে
কর্মকর্তা-কর্মীদের আরো সুরক্ষা প্রদানের জন্য আমরা দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।”
করোনাভাইরাস
মহামারী শুরুর পর কেডিএস কর্তৃপক্ষ কারখানা এবং অফিস বন্ধ করে দিয়েছিল।
কয়েক
মাস পর সুরক্ষা ব্যবস্থা নিশ্চিত করে ধীরে ধীরে কারখানা ও অফিস খোলা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়, “অফিস চত্বরের ভিতরে চালক ও যাত্রীদের বিশ্বমানের থার্মাল যন্ত্রের
মাধ্যমে বাধ্যতামূলক শরীরের তাপামাত্রা পরীক্ষা করা হয়। কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের আগে
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাত ধোয়া এবং জীবাণুনাশক চেম্বারের মধ্য দিয়ে প্রবেশ
করিয়ে জীবাণুমুক্ত করা হয়।”
এছাড়াও
শারীরিক সংস্পর্শ কমানোর জন্য কেডিএস বায়োমেট্রিক উপস্থিতি ব্যবস্থার পরিবর্তে
কার্ড সোয়াইপ পদ্ধতি চালু করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা হয়, “প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা ও কর্মীর কেউ যদি অসুস্থ বোধ
করেন, তাহলে তাদের চিকিৎসা দেওয়ার জন্য কেডিএসের নিজস্ব দক্ষ চিকিৎসক দ্বারা গঠিত
মেডিক্যাল টিমের কাছে পাঠানো হয়। প্রয়োজনে, কর্মীদের বিনামূল্যে
ওষুধও সরবরাহ করা হয়।”
কর্মক্ষেত্রে
প্রতিদিন মধ্যাহ্ন ভোজনের সময় সরকারি নির্দেশিকা অনুসারে ক্যান্টিনে যথাযথ
স্বাস্থ্য-সুরক্ষাবিধি মেনে রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় বলেও দাবি করা হয়েছে।