গত
৩০ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া নিবন্ধন আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত চলবে বলে বলে এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এবারের
আসরের প্রতিপাদ্য- ‘শুধু ঘরের মানুষ আর পরিচিত মহলে নয়, আপনার রান্নার দক্ষতার কথা
এবার জানবে সারাদেশ’। প্রতিযোগিতা প্রচারিত হবে মাছরাঙা টেলিভিশনে।
স্কয়ার
ফুড অ্যান্ড বেভারেজ জানায়, ১৮ বছরের বেশি বয়সী যে কোনো বাংলাদেশি নারী-পুরুষ এতে
অংশ নিতে পারবেন।
এবারের
সেরা রাঁধুনী’র নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় থাকছে কিছুটা ভিন্নতা। করোনাভাইরাসের প্রকোপের
কারণে প্রতিযোগিতায় নতুনত্ব আনা হয়েছে।
এবারের
সেরা রাঁধুনী’তে অংশ নিতে নিবন্ধনের সময় প্রতিযোগীদের নিজেদের একটি রান্নার ভিডিও
তৈরি করে পাঠাতে হবে।
প্রতিযোগীরা
তার রান্নার বিভিন্ন ধাপ পর্যায়ক্রমে ভিডিও করতে পারেন। কিংবা তার তৈরি করা ডিশ
সামনে রেখে ক্যামেরায় সেটি তৈরির উপকরণ এবং রান্নার প্রণালী বর্ণনা করেও ভিডিও
তৈরি করতে পারেন।
কেউ
ভিডিও পাঠাতে অপারগ হলে রেসিপির ওয়ার্ড ফাইল বা স্পষ্টাক্ষরে হাতে লেখা রেসিপির
ছবি তুলে সাথে খাবারসহ প্রতিযোগীর ছবি পাঠিয়েও প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া যাবে।
রান্নার
ভিডিও অথবা রেসিপি, প্রতিযোগীদের ছবি ও অন্যান্য তথ্য সেরা রাঁধুনী’র নিজস্ব
ওয়েবসাইটে সাবমিট করা যাবে, পাঠানো যাবে sheraradhuni1427@gmail.com
এই ঠিকানায়ও।
আর
যে কোনো তথ্যের প্রয়োজনে ফোন করা যাবে ০৯৬১২১১১৩৩৩ নম্বরে। সেরা রাঁধুনীর ফেইসবুক
পাতায়ও পাওয়া যাবে সব তথ্য।
পুরো
বাংলাদেশকে ৭টি আলাদা অঞ্চলে ভাগ করে প্রথমে বিভাগীয় অডিশন, এরপর বিভাগীয় অডিশনে
উত্তীর্ণদের নিয়ে একটি গ্র্যান্ড অডিশনের মাধ্যমে নির্বাচিত ১৫ জনকে নিয়ে শুরু হবে
মূল স্টুডিও রাউন্ডের প্রতিযোগিতা।
তা
থেকে নির্বাচিত হবেন সেরা রাঁধুনী ১৪২৭। পুরস্কার হিসেবে তিনি জিতে নেবেন ১৫ লাখ
টাকা। প্রথম ও দ্বিতীয় রানারআপ পাবেন যথাক্রমে ১০ ও ৫ লাখ টাকা।
সেরা
রাঁধুনী ১৪২৭-এর পুরো আয়োজনটির সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানে থাকছে মিডিয়াকম
লিমিটেড এবং সম্প্রচারের দায়িত্বে রয়েছে মাছরাঙা টেলিভিশন।
আয়োজনের
সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, দৈনিক কালের কণ্ঠ,
রেডিও এবিসি ও রাঙামাটি ওয়াটারফ্রন্ট রিসোর্ট।