১৬ জানুয়ারি ধারণকৃত অনুষ্ঠানটি ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার রাত ০৮টা ৪০ মিনিটে বাংলাদেশ টেলিভিশরে প্রচার হবে বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
অনুষ্ঠানটি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন। ইত্যাদি স্পন্সর করেছে যথারীতি কেয়া কসমেটিকস লিমিটেড।
এবারের আয়োকজনে রয়েছে দুইটি গান। বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নিয়ে রচিত একটি গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছেন বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল এন্ড কলেজের শতাধিক শিক্ষার্থী। গানটিতে কণ্ঠ দিয়েছেন নৌ সদস্য সৌরভ, মেহেদী, পিয়াল ও আনুভা, নৃত্য পরিচালনা করেছেন মনিরুল ইসলাম মুকুল ও মামুন।
মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতার গৌরব নিয়ে আর একটি দেশের গান গেয়েছেন চট্টগ্রামেরই কণ্ঠশিল্পী রবি চৌধুরী, আর নৌসদস্য লেফটেন্যান্ট সাদিয়া। গানের সঙ্গে যন্ত্রসঙ্গীতে অংশগ্রহণ করেছেন নৌবাহিনীর অর্কেস্ট্রা দল। দুটি গানেরই কথা লিখেছেন গীতিকবি মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সঙ্গীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বাংলাদেশ নেভাল একাডেমীর ইতিহাস, ঐতিহ্যর উপর রয়েছে দুইটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন প্রচার থাকছে।
ঝড়ে পড়া শিশুদের নেশা থেকে বাঁচিয়ে জীবনের দিশা দেয়ার জন্য একটি নৈতিক স্কুল খুলেছেন মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক গাজী সালেহ উদ্দিন। তার উপর রয়েছে একটি শিক্ষামূলক প্রতিবেদন।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ট্রাফিক পুলিশ সার্জেন্ট মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাসের অনন্য পাখী প্রেমের উপর রয়েছে একটি উদ্বুদ্ধকরণ প্রতিবেদন।
পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া উপজেলার হাসান পারভেজ ও তার হাতে লেখা পত্রিকার উপর রয়েছে একটি প্রতিবেদন। রয়েছে ঝিনাইদহ জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার মহেশরচাঁদা গ্রামের হেলালউদ্দিনের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডের উপর প্রতিবেদন।
রয়েছে এথেন্সের আগোরার উপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
এবারের ইত্যাদিতে উল্লেখযোগ্য শিল্পীরা হলেন-এস এম মহসীন, মাসুম আজিজ, সোলায়মান খোকা, আব্দুল আজিজ, জিয়াউল হাসান কিসলু, শবনম পারভীন, কাজী আসাদ, সুভাশিষ ভৌমিক, আমিন আজাদ, জিল্লুর রহমান, বিলু বড়ুয়া, জাহিদ শিকদার, নিপু, নজরুল ইসলাম, তারেক স্বপন, জামিল হোসেন, সজল, সাবরিনা নিসা, আনোয়ার শাহী, রেহান অবিদ, সাজ্জাদ সাজু, জাহিদ চৌধুরী, হাশিম মাসুদ, মনজুর আলম, ইমিলাসহ আরো অনেকে। পরিচালকের সহকারী হিসাবে ছিলেন যথারীতি রানা ও মামুন।