মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম ওয়ানডেতে ১২২ রানের পর দ্বিতীয়টিতে ১৪৮ রানে অলআউট হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ৬ ও ৭ উইকেটের হারে এক ম্যাচ বাকি থাকতে সিরিজ খোয়ায় ক্যারিবিয়ানরা।
অল্প পুঁজি নিয়েও প্রথম ম্যাচে দারুণ বোলিং করেন আকিল। অভিষেকে ২৭ বছর বয়সী স্পিনার ১০ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নেন ৩ উইকেট। পরের ম্যাচে ৯ ওভার ২ বলে ৪৫ রান দিয়ে তার শিকার একটি।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে সোমবার তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ। স্কোরবোর্ডে রান কম হওয়াতেই প্রথম দুই ম্যাচে বোলাররা তাদের সামর্থ্যের প্রতিফলন সেভাবে দেখাতে পারেনি বলে মনে করেন ইস্টউইক।
“বোলিং দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জ জানানোর মতো বড় স্কোর আমরা গড়তে পারিনি। কিছু ভালো দিক আছে। আলজারি জোসেফ ও আকিল হোসেন তার প্রথম দুটি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ভালো করেছে। কিন্তু প্রতিপক্ষকে চ্যালেঞ্জ না জানানো না পর্যন্ত মূল্যায়ন করা যায় না।”
“প্রথম দুই ম্যাচে আকিল হোসেনের পারফরম্যান্সের দিকে তাকালে সে খুব ভালো বোলিং করেছে। সে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের ভাবনা বুঝতে পেরেছিল। প্রথম ম্যাচে তিন উইকেট নিয়েছিল। দ্বিতীয় ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা ভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে নেমেছিল। তারা ওকে সুইপ করছিল। এটাই বলে দেয় সে ভালো শুরু করেছে।”