ক্যাটাগরি

দারুণ ছন্দে এগিয়ে চলেছেন ডি ইয়ং

স্বদেশি ক্লাব আয়াক্স থেকে কাতালান ক্লাবটিতে যোগ দিয়ে দুই বছরের মধ্যে দলের গুরুত্বপূর্ণ একজন হয়ে উঠেছেন ২৩ বছর বয়সী এই ফুটবলার। মিডফিল্ডার হলেও তার কাছে কোচের চাওয়া আরও বেশি। কুমান চান, শুধু বলের দখল নেওয়া ও পাস দেওয়া নয়, আক্রমণে সহায়তা, এমনকি গোলও করতে হবে ডি ইয়ংকে। ঠিক সেটাই করে চলেছেন ডি ইয়ং।

লা লিগায় রোববার স্বাগতিক এলচের বিপক্ষে দলের ২-০ ব্যবধানে জয়ের ম্যাচে মৌসুমে নিজের চতুর্থ গোলটি করেন ডি ইয়ং। এক মৌসুতে এটিই তার সর্বোচ্চ গোল। আয়াক্সের হয়ে ২০১৮-১৯ মৌসুমে করা তিন গোল ছিল আগের সেরা।

এমনকি আয়াক্স ক্যারিয়ারে লিগে যত গোল করেছিলেন, বার্সেলোনায় এরই মধ্যে তার চেয়ে বেশি গোল হয়ে গেছে ডি ইয়ংয়ের। গত মৌসুমের দুটি মিলে কাম্প নউয়ের দলে লা লিগায় তার গোল পাঁচটি, আয়াক্সের হয়ে লিগে তার গোল চারটি।

সব মিলে বার্সেলোনায় তার গোল হলো ছয়টি। অন্যটি করেছিলেন স্প্যানিশ সুপার কাপে রিয়াল সোসিয়েদাদের বিপক্ষে।

সবশেষ এলচের বিপক্ষে ম্যাচে দলের দ্বিতীয় গোলেও ছিল ডি ইয়ংয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। সব মিলে মাঠে তার ভূমিকায় খুশি কুমান।

“তিন জন ফরোয়ার্ড যথেষ্ট নয়, আক্রমণ ও গোল করতেও আমাদের মিডফিল্ডারদের দরকার। ফ্রেংকির গোল করা ও করানোটা তাই দলের জন্য দারুণ।”

নিজের খেলায় খুশি ডি ইয়ংও। এলচে ম্যাচ শেষে জানান তুষ্টির কথা।

“ভালো খেলা মানে কেবল গোল করা ও করানো নয়, তবে আমি খুশি।”

“আমার মনে হয়, এ বছরের শুরু থেকে আমরা আগের চেয়ে কিছুটা ভালো খেলছি। জানি না, আমরা শিরোপার লড়াইয়ে আছি কি-না। নিজেদের ম্যাচগুলো আমাদের জিততে হবে, এরপর দেখা যাবে মৌসুম শেষে কী হয়।”