অর্থাৎ ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের প্রতিটি
শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ২০ টাকা করে পাবেন।
৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত নয় মাসের জন্য
এই লভ্যাংশ ঘোষণা করা হয়েছে। রেকর্ড ডেট রাখা হয়েছে ১৫ ফেব্রুয়ারি।
তবে লভ্যাংশের খবরের পরও ম্যারিকো বাংলাদেশের
শেয়ার দাম কমেছে।
সোমবার এ শেয়ার যেখানে ঢাকার পুঁজিবাজারে
২ হাজার ১৬০ টাকা ৯০ পয়সায় লেনদেন হচ্ছিল, মঙ্গলবার তা ২ হাজার ১৫৮ টাকা ১০ পয়সায় লেনদেন
হয়।
২০০৯ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এ
কোম্পানির শেয়ার বর্তমানে লেনদেন হচ্ছে ‘এ’ ক্যাটাগরিতে।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে ম্যারিকো বাংলাদেশ
লিমিটেড মুনাফা করেছিল ১৬৪ কোটি ২৬ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ৬০ টাকা।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে ম্যারিকো বাংলাদেশ
লিমিটেড মুনাফা করেছিল ২০২ কোটি ৩৪ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ৬৫ টাকা।
২০১৯-২০ অর্থবছরে ম্যারিকো বাংলাদেশ
লিমিটেড মুনাফা করেছিল ২৬৪ কোটি ৬২ লাখ টাকা। লভ্যাংশ দিয়েছিল শেয়ার প্রতি ৯৫ টাকা।
পুঁজিবাজারে এ কোম্পানির ৩১ লাখ শেয়ার
আছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ আছে পরিচালকদের হাতে।
এছাড়া প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের
হাতে আছে ৩ দশমিক ৬৫ শতাংশ শেয়ার, বিদেশিদের হাতে ৪ দশমিক ৫৭ শতাংশ শেয়ার এবং সাধারণ
বিনিয়োগকারীদের হাতে ১ দশমিক ৭৮ শতাংশ শেয়ার আছে।
বাংলাদেশ ম্যারিকো বাংলাদেশ বর্তমান
বাজার মূলধন ৬ হাজার ৮০৬ কোটি ৮৩ লাখ টাকা। কোম্পানির পরিশোধিত মূলধন ৩১ কোটি ৫০ লাখ
টাকা; রিজার্ভের পরিমাণ ৮৩ কোটি ৭০ লাখ টাকা।