বাংলাদেশে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদস্য শেখ শামসুদ্দিন আহমেদের সঙ্গে শীর্ষ ৩০টি ব্রোকারেজ হাউজের আলোচনা থেকে এই সিদ্ধান্ত আসে।
বিএসইসির মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এই আলোচনা থেকে দুটি বড় সিদ্ধান্ত হয়েছে- প্রতি মাসে পুঁজিবাজারের শীর্ষ ৩০ জন ব্রোকারেজ হাউজের সাথে বৈঠক হবে। আরেকটি হচ্ছে- জুনের মধ্যে মার্জিন ঋণে ১২ শতাংশ সুদের হার বাস্তাবায়ন করতে হবে।
আইন অনুযায়ী এই সুদহার ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বাস্তবায়ন করার কথা থাকলেও জুন পর্যন্ত কেউ তা বাস্তবায়ন না করতে পারলেও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে না বলে জানান বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) রেজাউল।
মার্জিন ঋণে ১২% সুদ বাস্তবায়নে অনড় বিএসইসি
মার্জিন ঋণের সুদের হার বেঁধে দিল বিএসইসি
এর আগে ১৩ জানুয়ারি বিএসইসির নির্দেশনায় বলা হয়, মার্জিন ঋণের বিপরীতে বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে ১২ শতাংশের বেশি সুদ নিতে পারবে না বাংলাদেশের স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকাররা।
মার্জিন ঋণের কস্ট অব ফান্ড বা তহবিলের খরচ হিসেবে ৩ শতাংশ সুদসহ সর্বোচ্চ ১২ শতাংশ রাখতে পারবেন স্টক ব্রোকার ও মার্চেন্ট ব্যাংকাররা।
এই সুদহার বাস্তবায়নে আগামী বছর পর্যন্ত সময় চেয়ে সোমবার আবেদন করেছিলেন মার্চেন্ট ব্যাংকাররা। কিন্তু বিএসইসি অনড় মনোভাব দেখালেও দুদিনের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত এল।