এছাড়া স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী নার্গিস সুলতানাও ভোট বর্জন করেছেন।
শনিবার নিজ কার্যালয়ে পৃথক সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন তারা।
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির মেয়র প্রার্থী শরিফুজ্জামান তুহিন বলন, “ভোট কারচুপি, তার এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া, ভোটারদের কাছ থেকে ব্যালট ছিনিয়ে নৌকা প্রতীকে সিল মারা হয়েছে।”
এ সময় ভোট কেন্দ্রে উপস্থিত ম্যাজিস্ট্রেট ও পুলিশ কর্মকর্তাদের সহযোগিতা চাইলে তাকে সহযোগিতা করা হয়নি। বরং মারধর করে বের করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ এ বিএনপি প্রার্থীর।
নার্গিস সুলতানা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, “তার এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। একই সাথে ভোটারদের কাছ থেকে ব্যালট কেড়ে নিয়ে নৌকা প্রতীকে সিল মারা হচ্ছে এবং কোথাও কোথাও নৌকা প্রতীকে সিল মারা ব্যালট সরবরাহ করা হচ্ছে।”
এছাড়া ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী আসাদ খান, কাউন্সিলর প্রার্থী রফিকুল ইসলাম ও মোজাহিদুল ইসলাম ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
এ বিষয়ে জেলা রিটানিং নির্বাচন কর্মকর্তা নাজমুল কবীর বলেন, কোনো মেয়র বা কাউন্সিলর প্রার্থীর ভোট বর্জনের বিষয়ে লিখিত বা মৌখিক ভাবে তাকে কেউ জানায় নি।
এদিকে সকাল ৮টা থেকে কলারোয়া পৌর এলাকার ৯টি ওয়ার্ডে ভোট গ্রহণ শুরু হলে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন দেখা গেছে।
নির্বাচনে কলারোয়া পৌর এলাকার ৯টি কেন্দ্রে ২১ হাজার ২৮০জন ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন।