শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৩টায় সারাদেশে একযোগে
শুরু হবে গ্রন্থাগার দিবস পালনের আয়োজন।
এর মধ্যে কেন্দ্রীয় গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তর
প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে উদ্বোধনী আয়োজন ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে প্রধান অতিথি
থাকবেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। উপস্থিত
থাকবেন সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিমিন হোসেন
রিমি।
বৃহস্পতিবার শাহবাগে জাতীয় গ্রন্থাগার
অধিদপ্তরে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম
খালিদ।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন
গণগ্রন্থাগার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. আবু বকর সিদ্দিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বলেন, “জ্ঞানভিত্তিক
আলোকিত সমাজ গড়ার প্রত্যয়ে জাতীয় গ্রন্থাগার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
“সমাজ থেকে নিরক্ষরতা ও চিন্তার পশ্চাৎপদতা
দূরীকরণ, অর্জিত শিক্ষার সংরক্ষণ ও সম্প্রসারণ, স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়ার পরিবেশ
সৃষ্টি, একটি সহনশীল, পরমতসহিঞ্চু সামাজিক ও গণতান্ত্রিক চেতনাবোধের সৃষ্টি,
সর্বোপরি জনসাধারণের মাঝে মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ গ্রন্থাগারের মূল উদ্দেশ্য।”
কে এম খালিদ জানান, সারা দেশে ৭১টি গণগ্রন্থাগার
আছে। সেগুলো ডিজিটালাইজেশনের কাজ চলছে। এর ফলে সকল লাইব্রেরির তথ্য একটি জায়গাতেই
পাওয়া যাবে। ধীরে ধীরে দেশের বেসরকারি লাইব্রেরিগুলোকেও এই কার্যক্রমের আওতায় আনা
হবে।