আগামী ১৭ ফ্রেব্রুয়ারি পর্যন্ত যুক্তরাজ্যসহ বেশ কয়েকটি দেশের নাগরিকদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে জার্মানি। সূচি অনুযায়ী ম্যাচটি হওয়ার কথা আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি। দেশটির ইন্টেরিয়র মিনিস্ট্রির এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এ অবস্থায় ম্যাচটি আয়োজন যে সম্ভব নয় তা লাইপজিগকে জানানো হয়েছে।
করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে চ্যাস্পিয়ন্স লিগ ও ইউরোপা লিগে ক্লাবগুলোর করণীয় কী হবে, তা ইতোমধ্যে ঠিক করে দিয়েছে উয়েফা। এই জটিলতার বিষয়ে ক্লাব দুটির সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে উয়েফা।
কোনো দেশে যদি ম্যাচ হতে না পারে তাহলে স্বাগতিক দল নিরপেক্ষ কোনো ভেন্যু প্রস্তাব করবে, যেটি হতে পারে নিরপেক্ষ কোনো দেশে।
যদি স্বাগতিক দল তাতে ব্যর্থ হয় এবং অন্য ভেন্যু বা তারিখে ম্যাচটি খেলা সম্ভব না হয় তাহলে উয়েফার নিয়মে স্বাগতিক দল ম্যাচটি ৩-০ ব্যবধানে হেরেছে ধরে নেওয়া হবে।
লাইপজিগ ও লিভারপুল চাইলে দুই লেগের ম্যাচের তারিখ ঠিক রেখে স্বাগতিক অদল-বদল করা যেতে পারে। প্রাথমিক সূচিতে আগামী ১০ মার্চ লিভারপুলের মাঠে হওয়ার কথা ফিরতি লেগ।