ক্যাটাগরি

তৃতীয় অ্যালান বোর্ডার মেডেল পেয়ে বিস্মিত স্মিথ

টেস্টের বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার জিতেছেন প্যাট কামিন্স, টি-টোয়েন্টিতে অ্যাশটন অ্যাগার।

কামিন্স (১১৪) ও অ্যারন ফিঞ্চকে (৯৭) পেছনে ফেলে অ্যালান বোর্ডার মেডেল জেতেন স্মিথ (১২৬)। আগে তিনবার জেতা ডেভিড ওয়ার্নারকে স্পর্শ করলেন তিনি। তাদের সামনে আছেন কেবল রিকি পন্টিং ও মাইকেল ক্লার্ক।

কোভিড-১৯ মহামারীতে ব্যহত হওয়া মৌসুমে ভোটের জন্য বিবেচিত সময়ে ছিল গত বছরে অস্ট্রেলিয়ার ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকা সফর, দেশের মাটিতে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে মাঝপথে বাতিল হওয়া ওয়ানডে সিরিজ, ইংল্যান্ডের মাটিতে সীমিত ওভারের সিরিজ এবং দেশের মাটিতে ভারতের বিপক্ষে সিরিজ।

খেলোয়াড়দের পাশাপাশি ভোট দিয়েছেন গণমাধ্যম প্রতিনিধি ও আম্পায়াররা।    

সব সংস্করণ মিলিয়ে এক হাজার ৯৮ রান করেছেন স্মিথ। চার সেঞ্চুরির তিনটিই করেন ওয়ানডেতে। কনকাশনের জন্য ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডেতে খেলতে পারেননি তিনি। তবুও বিবেচিত সময়ে ওয়ানডেতে তিনি দলের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।

পুরস্কার জেতার পর বিস্ময়ের প্রকাশ করেন স্মিথ।

“আমি কিছুটা অবাক। আমার মনে হয় না, এই গ্রীষ্মে টেস্টে খুব ভালো করেছি। আমার মনে হয়, এই সংস্করণেই সবচেয়ে বেশি ভোট আসে। গত বছরটা ওয়ানডেতে আমাদের ভালো কেটেছে। সেখানে অনেক ভোট পেয়েছি। তৃতীয়বার এই পুরস্কার জেতা সম্মানের।” 

জশ হেইজেলউড ও মার্নাস লাবুশেনকে পেছনে ফেলে টেস্টের বর্ষসেরা পুরস্কার জেতেন কামিন্স। ভারতের বিপক্ষে সবশেষ সিরিজে ২০.০৪ গড়ে ২১ উইকেট নেন এই পেসার।

চোটের জন্য ভারতের বিপক্ষে খেলতে না পারলেও ১২.৪৬ গড়ে ১৩ উইকেট নেওয়া অ্যাগার জেতেন টি-টোয়েন্টির সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার। ওভার প্রতি মাত্র ৬.৭৫ করে রান দেওয়া বাঁহাতি এই স্পিনার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন হ্যাটট্রিক। সেই ম্যাচে ২৪ রানে ৫ উইকেট নেওয়া অ্যাগার পেছনে ফেলেন ফিঞ্চ ও ওয়ার্নারকে।