শুক্রবার আইসিসির এ সংক্রান্ত রায় তাদের কৌঁসুলিদের পশ্চিম তীর ও গাজায় নিপীড়নের অভিযোগ তদন্তের পথ করে দিল বলে জানিয়েছে বিবিসি।
আইসিসির কৌঁসুলি ফাতৌ বেনসৌদা এর আগে ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে যুদ্ধাপরাধ অভিযোগ তদন্তে অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। বলেছিলেন, সেখানে যুদ্ধাপরাধ সংঘটিত হয়েছে তা ‘বিশ্বাস করার যৌক্তিক ভিত্তি’ রয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আইসিসির এই রুলিংয়ের কড়া সমালোচনা করেছেন; অন্যদিকে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা একে স্বাগত জানিয়েছেন।
গাজায় ‘যুদ্ধাপরাধের’ অভিযোগ তদন্ত করার আবেদন আইসিসিতে
“এই সিদ্ধান্ত ন্যায়বিচার ও মানবতার জয়,” ফিলিস্তিনের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিতায়েহ এমনটাই বলেছেন বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা ওয়াফা।
ইসরায়েল আইসিসির সদস্য নয়। তারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের এখতিয়ারের রুলিংও প্রত্যাখ্যান করেছে। আইসিসিকে ‘রাজনৈতিক সংস্থা’ অ্যাখ্যা দিয়ে এর বিচার থেকে নিজেদের নাগরিক ও সেনাদের সুরক্ষা দেওয়ারও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তেল আবিব।
“আদালতের এই সিদ্ধান্ত নাগরিকদের রক্ষায় গণতান্ত্রিক দেশগুলোর অধিকারকে বাধাগ্রস্ত করবে,” বলেছেন নেতানিয়াহু।