নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে এই ম্যাচ দিয়ে টেস্টে ফেরেন সাকিব। ব্যাট হাতে খেলেন ৬৮ রানের ইনিংস। কিন্তু বোলিংয়ে ৬ ওভারের পর আর করতে পারেননি। নিজের বলে ফিল্ডিংয়ের সময় টান লাগে তার ঊরুতে। ম্যাচের শেষ তিন দিন তিনি ছিলেন দর্শক।
প্রথম ইনিংসে অন্য বোলাররা খুব বেশি বুঝতে দেননি সাকিবের অভাব। কিন্তু শেষ দিনে দেশের সফলতম টেস্ট বোলারের ঘাটতি বোঝা গেছে বারবার।
ম্যাচ শেষে মুমিনুলের কণ্ঠেও শোনা গেল সাকিবকে না পাওয়ার আক্ষেপ।
“সাকিব ভাই থাকলে বোলিং অনেক গোছানো হতো। যেহেতু সিনিয়র বোলার, সিনিয়র ব্যাটসম্যান, সবাইকে আগলে রাখতে পারতেন। উনি না থাকায় মিস করেছি, বিশেষ করে বোলিংয়ে।”
সাকিবের মতো অভিজ্ঞ একজন মাঠে থাকলে পরামর্শ, দিক নির্দেশনার জন্যও পাশে একজনকে পেতেন মুমিনুল। সেটি নিয়ে অবশ্য তার খুব একটা হাহুতাশ নেই। অধিনায়ক আবারও বললেন বোলিংয়ের কথাই।
“অধিনায়ক হিসেবে উনার সাথে খুব বেশি ম্যাচ খেলিনি। এই প্রথম সুযোগ ছিল। আগে খেললে হয়তো ওভাবে অনুভব করতাম (সাকিবের পরামর্শ)। স্পিনাররা এমনিতে ভালো করেছে। তবে যে বোলিং আক্রমণ ছিল, ওরা একটু ভালো লেংথে বল করলে…আমরা একটু দুর্ভাগা ছিলাম, ভালো জায়গায় বল করতে পারিনি।”