মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বৃহস্পতিবার শুরু হবে দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। আগের দিন অনুশীলন শেষে মুমিনুল জানান, উইকেট ও কন্ডিশন বিবেচনায় নিয়ে দেখবেন কতজন পেসার খেলানো যায়।
“উইকেট যদি ওইরকম হয় তাহলে হয়তো দুই কিংবা তিন পেস বোলার, দুইটা স্পিনার খেলানো হবে। আসলে কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করবে (মূল অস্ত্র) পেস আক্রমণ হবে নাকি স্পিন আক্রমণ হবে।”
দেশের মাটিতে কোনো পেসার ছাড়াও খেলেছে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামে ৩ উইকেটে হেরে যাওয়া প্রথম টেস্টে স্বাগতিকদের একমাত্র পেসার হিসেবে ছিলেন মুস্তাফিজুর রহমান।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বোলিংয়ের মূল শক্তি পেস আক্রমণ। উইকেটে পেসারদের জন্য বাড়তি সহায়তা থাকার বাস্তবিক কোনো সম্ভাবনা নেই। তবে আরেকজন পেসার রাখার ভাবনা ভালোভাবেই আছে অধিনায়কের।
“অবশ্যই পেসারদের প্রাধান্য দেওয়া হবে। আর উইকেট দেখে আমরা কাল সিদ্ধান্ত নেব কতজন পেসার খেলবে, এবং কে কে খেলবে।”