নগর আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ, নতুন পরিষদের ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং তাদের পরিবারের সদস্যরাও এসময় উপস্থিত ছিলেন।
শুক্রবার দুপুরে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিুবর রহমানের কবর জিয়ারত করে মোনাজাত শেষে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন রেজাউল।
পরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “জাতীয় অর্থনীতিতে চট্টগ্রামের গুরুত্বের কথা উপলদ্ধি করে প্রধানমন্ত্রী বিগত একযুগ ধরে বড় বড় মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এগুলোর বাস্তবায়ন সম্পন্ন হলে চট্টগ্রামের চেহারায় শুধু পাল্টে যাবে না, জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।”

রেজাউল বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনসহ জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোকে প্রাধান্য দিয়ে প্রথম ১০০ দিনের জন্য বেশ কিছু জরুরি সেবামূলক কাজ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শেষ করার কৌশল তিনি নির্ধারণ করেছেন।
“আশা করি চট্টগ্রাম নগরবাসী ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সকল স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এই ব্যাপারে উদ্যোগী ভূমিকা পালন করবেন।”
নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী করায় দলীয় নেতাকর্মীদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রেজাউল বলেন, “ঐক্যই আমাদের শক্তির ভিত্তি। তাই বিভেদ-বিভাজনের কোকো অবকাশ নেই।”
চট্টগ্রাম নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, নগর আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ও নির্বাহী সদস্যরা এসময় উপস্থিত ছিলেন।