আলমডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টার জানান, বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হাসান কাদির গনুর চারটি নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করা হয়।
তিনি বলেন, গনুর নৌকা প্রতীকের আলমডাঙ্গার চাতালমোড়, কলেজপাড়া ও শেফা ক্লিনিকের পাশের তিনটি নির্বাচনী অফিসসহ চারটি অফিসে ভাংচুরের ঘটনায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে থানায় মামলা করা হয়েছে।

এদিকে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী এম সবেদ আলীর অভিযোগ, বৃহস্পতিবার রাতে আওয়ামী লীগ কর্মীরা তার মোবাইল ফোন প্রতীকের নির্বাচনী অফিস ভাংচুর করেছে। ঘটনা আড়াল করার জন্য তারা নিজেরা তাদের নিজেদের অফিস ভাংচুর করেছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে আলমডাঙ্গা থানার ওসি আলমগীর কবির বলেন, নৌকা প্রতীকের চারটি অফিস আর স্বতন্ত্র প্রার্থীর মোবাইল ফোন প্রতীকের দুটি অফিস ভাংচুর করা হয়েছে। এ ঘটনায় আওয়ামী লীগ প্রার্থীর পক্ষে নৌকা প্রতীকের কর্মী আ স ম সালাউদ্দিন থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত পরিচয় আরও ১২০ জনকে আসামি করা হয়েছে। পরে এ ঘটনায় একজনকে আটক করে থানায় আনা হয় বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।