নিয়ম অনুযায়ী বিচারিক
আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামিদের দণ্ড কার্যকর করতে হাই কোর্টের অনুমোদন লাগে; যা
ডেথ রেফারেন্স হিসেবে পরিচিত।
সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র
ও হাই কোর্ট বিভাগের বিশেষ কর্মকর্তা মোহাম্মদ সাইফুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে
বলেন, “গত সোমবার এ মামলার রায়সহ ডেথ রেফারেন্স হাই কোর্টে আসে। এখন হাই কোর্টের সংশ্লিষ্ট
শাখা এসব নথি যাচাই-বাছাই করে পেপারবুক তৈরির জন্য প্রস্তুতি নিবে।”
ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী
বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. মজিবুর রহমান গত ১০ ফেব্রুয়ারি আলোচিত এ মামলার রায়
ঘোষণা করেন।
আট আসামির সবাইকে সর্বোচ্চ
শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার পাশাপাশি ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয় রায়ে।
তাদের মধ্যে জিয়াসহ দুজন পলাতক।
বাংলাদেশে লেখক-প্রকাশক,
অনলাইন অ্যাক্টিভিস্টদের উপর ধারাবাহিক হামলার মধ্যে ২০১৫ সালের ৩১ অক্টোবর আজিজ সুপার
মার্কেটে নিজের প্রকাশনা প্রতিষ্ঠান জাগৃতির কার্যালয়ে আক্রান্ত হন দীপন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হকের ছেলে দীপনকে গলা কেটে হত্যা করা হয়।
দুই আসামিকে পলাতক
দেখিয়ে বিচার শুরুর এক বছর তিন মাসের মাথায় আলোচিত এ মামলার রায় হয়।