বৃহস্পতিবার ঢাকার
পাঁচ নম্বর বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ইকবাল হোসেন এ রায় দেন।
রায় ঘোষণার পর সাজা
পরোয়ানা দিয়ে আব্দুল জলিলকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক।
এ তথ্য বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর
ডটকমকে জানিয়েছেন আদালতের পেশকার মতিউর রহমান।
দুর্নীতি দমন কমিশন
আইনের ২৬(২) ধারায় তিন বছর ও ২৭(১) ধারায় তিন বছরের কারাদণ্ড দেয় আদালত। তবে দুই ধারার
সাজা একসঙ্গে চলবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেন।
দুদকের নোটিসের জবাবে
আব্দুল জলিল ২৩ লাখ ৭৩ হাজার ২৩২ টাকার সম্পদের হিসাব দাখিল করেন। তবে দুদক তদন্তে
তার অর্জিত সম্পদ পায় ২৭ লাখ ৭০ হাজার ৮৩২ টাকার।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের
৫ নভেম্বর রমনা থানায় দুদকের সহকারী পরিচালক আসাদুজ্জামান বাদী হয়ে তার বিরুদ্ধে একটি
মামলা করেন।
২০১৮ সালের ২৮ নভেম্বর
জলিলের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় দুদক। ২০২০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে অভিযোগ
গঠন করে আদালত।
মামলায় আটজন সাক্ষীর
মধ্যে বিভিন্ন সময় চারজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।