রোববার দুপুরে ওই সংঘর্ষের ঘটনার পর রাতে শাহবাগ থানায় মামলাটি দায়ের
করা হয় বলে ওসি মামুন-অর-রশীদ জানান।
সোমবার সকালে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, আসামিদের
বিরুদ্ধে পুলিশকে মারধর, সরকারি কাজে বাধা, ভাঙচুরের অভিযোগ আনা হয়েছে।
“এজাহারে ৪৭ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করা হয়েছে, আজ্ঞাতনামা আরও
২০০ থেকে ২৫০ জনের কথা উল্লেখ হয়েছে। তাদের মধ্যে ১২ জন গ্রেপ্তার আছে। তাদের আজ আদালতে
পাঠানো হবে।”
তবে আসামির তালিকায় কার কার নাম আছে, তা প্রকাশ করেননি শাহবাগ
থানার ওসি।
ডিজিটাল
নিরাপত্তা আইনে বন্দি মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর ঘটনায় রোববার ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা
বিক্ষোভ করতে প্রেসক্লাবের সামনে গেলে লাঠিপেটা করে ও কাঁদুনে গ্যাস ছুড়ে তাদের
ছত্রভঙ্গ করে দেয় পুলিশ।
ছাত্রদলের
নেতা-কর্মীরা বৃষ্টির মত ঢিল ছুড়তে শুরু করলে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনের এলাকা
রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পরে সেখান থেকে কয়েকজনকে আটকও করা হয়।
ওসি মামুন-অর-রশীদ বলেন, সংঘর্ষের সময় পুলিশসহ বেশ কয়েকজন আহত হন।
প্রেসক্লাব সংলগ্ন অস্থায়ী পুলিশ বক্সের জানালাও ভাঙচুর করা হয়।