ভাসানী
অনুসারী পরিষদ, গণসংহতি আন্দোলন, ছাত্র-যুব-শ্রমিক অধিকার পরিষদ এবং রাষ্ট্রচিন্তার যৌথ উদ্যোগে সোমবার
জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
এ অনুষ্ঠানে
বীর মুক্তিযোদ্ধা
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ক্যাপ্টেন (অব.) নুরুল হুদা, ক্যাপ্টেন (অব.) সাখাওয়াত হোসেন, মিজানুর রহমান খান, শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, আবুল বাশার, লায়লা পারভীন বানু, ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, মোজাম্মেলন হোসেন ও একেএম রেজাউল হককে সম্মাননা দেওয়া হয়। তাদের একটি
করে সন্মাননা ক্রেস্টও দেওয়া হয়।
গণসংহতি
আন্দোলনের জুনায়েদ সাকি, ছাত্র-যুব-শ্রমিক অধিকার পরিষদের নুরুল হক নূর, রাষ্ট্রচিন্তার
হাসনাত কাইয়ুম তাদের উত্তরীয় পরিয়ে দেন। পরে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বাংলাদেশের লাল সবুজ পতাকা নতুন প্রজন্মের হাতে তুলে দেন।
চার
সংগঠনের পক্ষে লিখিত বক্তব্যে ভাসানী অনুসারী পরিষদের প্রেসিডিয়াম সদস্য
নঈম জাহাঙ্গীর বলেন, “আমরা চাই, এ দেশ কারো
ব্যক্তিগত বা পারিবারিক সম্পত্তি
থাকবে না। এদেশের মালিক হবে জনগণ। এদেশ কীভাবে পরিচালিত হবে সেই সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ।
“জনগণের
অঙ্গনে যারা কাজ করার দায়িত্ব নেবে, তাদেরকে জনগণের কাছে জবাবদিহি করতে বাধ্য থাকতে হবে। দেশের আইন-কানুন এবং রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলো এমনভাবে সংস্কার করতে হবে, যাতে সব প্রতিষ্ঠান জনগণের
পক্ষে কাজ করে।”
রণাঙ্গনের
মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বের অবদান স্মরণ করে তাদের স্বপ্ন ‘মানবিক ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ’
বিনির্মাণে কাজ করার অঙ্গীকার জানানো হয় চার সংগঠনের পক্ষ
থেকে।