সিআরআইয়ের ট্রাস্টি রাদওয়ান তার
ফেইসবুক পেইজে
লিখেছেন, “এবার কনসার্ট হবে
না, তবে
আমরা আশা
করছি ২০২২
সালে আবার
ফিরে আসব
যে
কোনো সময়ের
চেয়ে বড়
পরিসরে ও
আরো সরবভাবে।”
আওয়ামী লীগের গবেষণা উইং
সেন্টার ফর
রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) প্রতিষ্ঠান ইয়াং
বাংলার তত্ত্বাবধানে ‘জয়
বাংলা কনসার্ট’ হয়ে
আসছে।
২০১৫ সাল থেকে
প্রতিবছর বঙ্গবন্ধুর সাতই
মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের দিনে
ঢাকার আর্মি
স্টেডিয়ামে এই
কনসার্ট হয়ে
আসছিল।
একাত্তরের যুদ্ধদিনের অনুপ্রেরণা যোগানো গানগুলো এ
কনসার্টে ফিরিয়ে আনা
হয় তরুণদের কণ্ঠে। প্রতি
বছর কয়েক
লাখ তরুণ
অনলাইনে ও
সরাসরি কনসার্ট উপভোগ
করতেন।
কোভিড-১৯ মহামারির কারণে
এবারের কনসার্ট হবে
না বলে
সম্প্রতি ইয়াং
বাংলার পক্ষ
থেকে ঘোষণা
দেওয়া হয়।
ফেইসবুকে এক ঘোষণায় বা
হয়, “কোভিড-১৯
প্রাদুর্ভাবজনিত কারণে
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ইয়াং
বাংলা আয়োজিত এবারের সাতই
মার্চের জয়
বাংলা কনসার্টটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে
না।”
রাদওয়ান মুজিব তার
ফেইসবুকে ইয়াং
বাংলার পেইজের একটি
পোস্ট শেয়ার
করেছেন,
যেখানে ২০১৫ সালের কনসার্টের ৫
মিনিটের একটি
ভিডিও রয়েছে।
ইয়াং বাংলার ওই
পোস্টে লেখা
হয়েছে, “চলুন দেখি
কেমন ছিল
২০১৫ সালের
জয় বাংলা
কনসার্ট এবং
সপ্তাহজুড়ে আমরা
দেখব বিগত
জয় বাংলা
কনসার্টের অংশবিশেষ।”
রাদওয়ান মুজিব তার
স্ট্যাটাসে গত
ছয় বছরের
কনসার্ট ফিরে
দেখা এবং
সাতই মার্চ
নিয়ে বিশেষ
অনুষ্ঠানের যে
পরিকল্পনা করা
হয়েছে তা
দেখতে ইয়াং
বাংলার ফেইসবুক পেইজে
নজর রাখতে
অনুরোধ করেছেন।
বিগত বছরগুলোতে আয়োজিত জয়
বাংলা কনসার্টে পপ
ব্যান্ডগুলো নিজেদের গানের
পাশাপাশি স্বাধীন বাংলা
বেতার কেন্দ্রের গান
পরিবেশন করেছে। গতবছরের কনসার্টে বঙ্গবন্ধুর ওপর
একটি হলোগ্রাফিক শোও
প্রদর্শিত হয়।
২০২০ সালের কনসার্টে প্রথমবারের মত
এই কনসার্টে চমক
হয়ে আসেন
বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। তার
সঙ্গে ছিলেন
ছোট বোন
শেখ রেহানাও। বঙ্গবন্ধুর দৌহিত্রী সায়মা
ওয়াজেদ হোসেন
এবং দৌহিত্র রাদওয়ান মুজিব
সিদ্দিকও ছিলেন
সেই কনসার্টে।
ঢাকা শহরের পাড়া-মহল্লার তরুণ
তরুণীদের দল,
স্কুল, কলেজ,
বিশ্ববিদ্যালয়কেন্দ্রিক তরুণরা দল
বেঁধে কেউবা
আবার বিচ্ছিন্নভাবে আসেন
এ কনসার্টে; তাদের
সঙ্গে দূরের
অনেক জেলার
দর্শকদেরও দেখা
যায় কনসার্ট উপভোগ
করতে।