২৬ ফেব্রুয়ারি থেকে ২ মার্চ পর্যন্ত মিশিগানের বাংলা টাউন খ্যাত হ্যামট্রামেক সিটির কাবাব হাউসে মোট ২ হাজার ৫৭ প্রবাসী এ সেবা নিয়েছেন বলে জানিয়েছে দূতাবাস।
মিশিগানের সংবাদদাতা আশিক রহমান জানান, দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি আশফাকুল নোমানের নেতৃত্বে আব্দুল্লাহ আল নোমান, লুতফুর রহমান ও মঞ্জুর এলাহী টিম এ সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তাদের সহযোগিতা করেন সায়মা খান।
সেবার মধ্যে ছিল ডিজিটাল পাসপোর্ট তৈরি এবং নবায়ন, নো ভিসা রিকোয়ার্ড (এনভিআর), পাওয়ার অব অ্যাটর্নি ও দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদ (ডিএনসি) প্রদানসহ অন্যান্য জরুরি সেবা।
এ প্রসঙ্গে ফার্স্ট সেক্রেটারি আশফাকুল নোমান বলেন, “যারা এখনও নিজেদের বিভিন্ন অসুবিধার কারণে এ সেবা নিতে পারেননি তারা ডাকযোগে আবেদন করলে অথবা ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে সরাসরি গেলে আমরা যথারীতি সেবা দেবো। যদি এ আবেদনকারীরা ওয়াশিংটন ডিসিতে সরাসরি গিয়ে কাজগুলো সম্পন্ন করতেন তাহলে উনাদের কয়েক লাখ ডলার খরচ হত। দূতাবাস এ সেবা দেওয়ার কারণে প্রবাসীদের কষ্টার্জিত অর্থ বেঁচে গেল।”
ভ্রাম্যমাণ কন্স্যুলেট পরিচালনায় মিশিগানের প্রবাসীদের পক্ষে সহায়তা দিয়েছেন মিশিগান মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুস শাকুর খান মাখন, বিএডিসি সভাপতি মুহিত মাহমুদ, মিশিগান স্টেট যুবলীগ সভাপতি মো. জাহেদ মাহমুদ আজিজ সুমন এবং সাধারণ সম্পাদক শেখ বদরুদ্দোজা জুনেদ, খাজা শাহাব উদ্দিন, মো. তাহের লুতফুর, নুরুজ্জামান এখলাছ, মো. আব্দুল আজিজ, রুম্মান আহমেদ চৌধুরী ইভান, সৈয়দ এয়াহিয়া, খাজা আফজল হোসেন, ইমরান এইচ নাহিদ, হিমেল দাস, রুম্মান আহমেদ স্বাগত ও মো. হক।
প্রবাস পাতায় আপনিও লিখতে পারেন। প্রবাস জীবনে আপনার ভ্রমণ,আড্ডা,আনন্দ বেদনার গল্প,ছোট ছোট অনুভূতি,দেশের স্মৃতিচারণ,রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক খবর আমাদের দিতে পারেন। লেখা পাঠানোর ঠিকানা probash@bdnews24.com। সাথে ছবি দিতে ভুলবেন না যেন! |