তিনি
রোববার চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (সিসিসি) টাইগারপাস কার্যালয়ে গেলে তাকে ফুল
দিয়ে শুভেচ্ছা জানান মেয়র।
চট্টগ্রামের
বিনিয়োগের সম্ভাবনা তুলে ধরে সুইজাল্যান্ডকে বিনিয়োগের আহ্বান রেজাউল জানান বলে
সিটি করপোরেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
তিনি
বলেন, “চলমান উন্নয়ন প্রকল্প শেষে বৃহত্তর চট্টগ্রামে শিল্পায়ন ও বহুমাত্রিক বিদেশি
বিনিয়োগের উর্বর ভূমি হিসেবে পরিগণিত হবে। এই অর্থনৈতিক সম্ভাবনার প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম
শুধু আঞ্চলিক নয়, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক জংশন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।”
রেজাউল
পর্যটন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও বিশেষভাবে তথ্য প্রযুক্তি খাতে সুইজারল্যান্ড সরকারের
বিনিয়োগ প্রত্যাশা করেন।
স্বাধীনতা
লাভের পর ১৯৭২ এর ১৩ মার্চ বাংলাদেশকে সুইজারল্যান্ডের স্বীকৃতির কথাও স্মরণ করেন
তিনি।
রাষ্ট্রদূত
মুয়ার্ড চট্টগ্রাম নগরীর প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রশংসা করেন এবং পর্যটনে ব্যাপক সম্ভাবনা
রয়েছে বলেও স্বীকার করেন।
তিনি
সিটি মেয়রের কাছে নগরীর সুপেয় পানি ও পয়ঃব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ঋণ কার্যক্রম, স্বাস্থ্যসেবা,
কর্পোরেশনের আয়ের খাত ও ৮ মার্চ আন্তর্জাতিক নারী দিবসের কর্মসূচি সম্পর্কে জানতে
চান।
রাষ্ট্রদূত
সিটি মেয়রকে সুইজারল্যান্ড ভ্রমণে আমন্ত্রণ জানান বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
সাক্ষাতকালে
সিসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক, ভারপ্রাপ্ত সচিব ও
প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মো.নজরুল ইসলাম, প্রধান প্রকৌশলী লে.কর্নেল সোহেল আহমেদ, মেয়রের
একান্ত সচিব মো. আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন।