রোববার ঢাকার মহানগর
হাকিম রাজেশ চৌধুরীর আদালত শুনানি শেষে জামিনের আদেশ দেন।
জামিন পেয়েছেন তামজীদ
হায়দার, নজিব আমিন চৌধুরী জয়, আকিব আহম্মেদ, আরাফাত সাদ, নাজিফা জান্নাত ও জয়তী চক্রবর্তী।
এদিন এএসএম তানজিমুর
রহমান নামের আরেকজনের পক্ষে জামিনের আবেদন করা হয়নি।
এদের
মধ্যে শুধু আরাফাত সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সঙ্গে যুক্ত। বাকিরা ছাত্র ইউনিয়নের
কর্মী।
আদালতে আসামিদের পক্ষে
জামিন শুনানি করেন ইমতিয়াজ আহমেদ, সোহেল আহমেদ ও নুরুদ্দিন।
লেখক
মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর তদন্ত ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিলের দাবিতে রাজধানীর শাহবাগে
২৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় মশাল মিছিল করে বামপন্থি কয়েকটি ছাত্র সংগঠন। টিএসসি থেকে মিছিলটি
শাহবাগ মোড়ের দিকে যাচ্ছিল। সেখানে পৌঁছানোর আগেই পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের
ঘটনা ঘটে। এ সময় এই সাতজনকে আটক করে পুলিশ।
পরে তাদের বিরুদ্ধে
পুলিশের ওপর হামলা, সরকারি কাজে বাধাদান ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে মামলা করে পুলিশ।
পরদিন তাদের আদালতে
হাজির করে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার এসআই শহীদুল
ইসলাম।
ওইদিন আদালত রিমান্ড
আবেদন নাকচ করে তাদেরকে একদিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের আদেশ দেয়।
একইসঙ্গে জামিন আবেদন
শুনানির জন্য ৩ মার্চ দিন ধার্য করেন। তবে গত ৩ মার্চ তাদের জামিন আবেদন নাকচ হয়।