ক্যাটাগরি

‘না জানিয়েই’ নাম দিয়েছে, বললেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের বিরুদ্ধে মামলার ‘সাক্ষী’

শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত বরিশাল প্রেস ক্লাবের পাঠাগার সম্পাদক রুবেল খান এর প্রতিবাদ জানিয়ে এক ফেইসবুক পোস্টে লিখেছেন,  “সম্প্রতি দেশের প্রথম অনলাইন নিউজ পোর্টাল বিডি নিউজ’র বিরুদ্ধে করা মামলায় আমাকে সাক্ষী করা হলেও বিষয়টি সম্পর্কে আমি অবগত নই।”

ডা. এইচ বি এম ইকবাল এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে পুরনো প্রতিবেদন মুছতে নানাভাবে চাপ দেওয়া হচ্ছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে। অযৌক্তিক ওই চাপে নত না হওয়ায় গত ২৪ ফেব্রুয়ারি বরিশালের মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে ২০০ কোটি টাকার ওই মানহানি মামলার আবেদন করেন কাজী নাসির উদ্দিন বাবুল নামের এক ব্যক্তি, যিনি নিজেকে ডা. ইকবালের ‘বন্ধু’ হিসাবে পরিচয় দিয়েছেন।

মামলাটি আমলে নেওয়া হবে কি না- সে বিষয়ে ১০ মার্চ আদেশ দেবে আদালত। ওই মামলার আবেদনে সাক্ষীর তালিকায় রুবেল খানের নাম রয়েছে ৩ নম্বরে।

ফেইসবুকে তিনি লিখেছেন, “আমাকে না জানিয়েই মামলায় সাক্ষী হিসেবে আমার নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একজন গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে আরেক গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে যাওয়াটা নীতি- নৈতিকতা বিরোধী। আমি এ ঘটনার নিন্দা জানাই।”

ফেইসবুক পোস্ট দেখে যোগাযোগ করা হলে রুবেল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন,মামলার বাদী কাজী নাসির উদ্দিন বাবুলের মালিকানাধীন দৈনিক আজকের বার্তা পত্রিকায় বার্তা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন তিনি।

“আমার কাছ থেকে বাবার নাম ও বাসার ঠিকানা নিয়েছিলেন পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মোশারেফ হোসেন। কয়েক দিন পরে জানতে পারি, আমাকে মামলার সাক্ষী করা হয়েছে। অথচ আমি এ ব্যাপারে কিছুই জানি না।”

এ বিষয়ে বাদীর আইনজীবী আতিকুর রহমান জুয়েলকে প্রশ্ন করা হলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “মামলায় ৭ জন সাক্ষী রয়েছে। আমার জানা মতে প্রত্যেককে জিজ্ঞেস করেই সাক্ষী করা হয়েছে। মামলার সময় বাদীর স্বাক্ষর নেওয়া হয়, সাক্ষীদের স্বাক্ষর নেওয়া হয় না। তাই এখন যদি কেউ অস্বীকার করে, তাহলে তো কিছু করার নেই। সাক্ষী চাইলে আদালতে হাজির হয়ে তার অভিযোগের কথা জানাতে পারেন।”

প্রতিবেদন মুছতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে চাপ: ‘মানহানির’ অভিযোগের বিষয়ে আদেশ পেছাল

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রতিবেদন মুছতে চাপের পর এবার মামলার আবেদন

এইচ বি এম ইকবাল: এক যুগ আগের রায়ের খবর নিয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে উকিল নোটিস

প্রিমিয়ার গ্রুপ অব কোম্পানিজের চেয়ারম্যান সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. এইচ বি এম ইকবাল এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে গত দেড় দশকে বিভিন্ন সময়ে যেসব মামলা হয়েছে, তার কার্যক্রম আর আদালতের আদেশ নিয়ে অন্য সব সংবাদমাধ্যমের মত বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমেও প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। সেসব মামলা থেকে তারা অব্যাহতিও পেয়েছেন।

কাজী নাসির উদ্দিন বাবুল তার আর্জিতে দাবি করেছেন, ২০০৭, ২০০৮, ২০১০, ২০১৫ ও ২০১৭ সালের ওইসব প্রতিবেদন ছিল ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’। ডা. ইকবাল ও তার পরিবারের সদস্যরা ওইসব মামলায় খালাস পেয়ে গেলেও মামলার কার্যক্রম নিয়ে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পুরনো প্রতিবেদনগুলো এখনও অনলাইনে রয়েছে রয়ে গেছে। আর তাতে দেশ-বিদেশে ডা. ইকবাল ও তার পরিবারের ‘সম্মানহানি হচ্ছে’।

ওই প্রতিবেদনগুলো সরিয়ে ফেলার জন্য কাজী নাসির উদ্দিন বাবুলের পক্ষে তার আইনজীবী আতিকুর রহমান জুয়েল জানুয়ারির শেষ দিকে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে উকিল নোটিস পাঠান। সেখানে বলা হয়, প্রতিবেদনগুলো ‘ডিলিট’ করা না হলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে এবং মানহানির অভিযোগে মামলা করা হবে।

নোটিস পাওয়ার পর ২ ফেব্রুয়ারি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। সাংবাদিকতার নিয়ম অনুযায়ী নোটিসদাতা আইনজীবী এবং ডা. এইচ বি এম ইকবালের সঙ্গে সে সময় কথাও বলা হয়।

দেশের মূলধারার সব গণমাধ্যমে যেহেতু ওইসব মামলা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, সবাইকে উকিল নোটিস পাঠানো হয়েছে কি-না জানতে চাইলে জুয়েল বলেন, “হয়ত করবে। অন্যান্য জায়গায় যেগুলো হয়েছে করবে। অন্যগুলো এখন হয়েছে কি-না ইনফর্ম করতে পারব না।”

আর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রশ্নের উত্তরে সাবেক সাংসদ ইকবাল তখন বলেছিলেন, “আমাদের ওয়ান-ইলেভেনের কেইস আজকে ১২ বছর হয়ে গেছে। এগুলো হাই কোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট থেকে কোয়াশ-আউট করে দিছে, আপনারা লোয়ার কোর্টের এটা সারা পৃথিবীতে জানায় রাখতেছেন।”

ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার পর বিভিন্ন জেলা থেকে নতুন নতুন উকিল নোটিস আসা শুরু হয়। এ পর্যন্ত দুই ডজন জেলা থেকে তিন ডজনের বেশি নোটিস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের ঠিকানায় পৌঁছেছে। ভিন্ন ভিন্ন নামে পাঠানো হলেও সবগুলো নোটিসের ভাষা, বক্তব্য ও দাবি একই রকম। সেখানে পুরনো বক্তব্যের সঙ্গে যোগ হয়েছে ২ ফেব্রুয়ারি প্রকাশিত প্রতিবেদনটি নিয়ে তাদের আপত্তির কথা।

তার মধ্যে অন্তত একটি নোটিসে হুমকির সুরে বলা হয়েছে, “প্রকাশিত সংবাদের ব্যাপারে ভুল স্বীকার পূর্বক বিজ্ঞপ্তি প্রদান করিবেন। অন্যথায় বিরূপ পরিণতির জন্য আপনারা দায়ী থাকিবেন।”

সংবাদমাধ্যমের কণ্ঠরোধের চেষ্টা: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের বিবৃতি
 

চাপে নত হব না: বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রধান সম্পাদক
 

উকিল নোটিস পাওয়ার পর জবাব দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু করে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। প্রথমে বরিশাল থেকে কাজী নাসির উদ্দিন বাবুলের পাঠানো নোটিসের জবাব দেওয়া হয় আইনজীবীর মাধ্যমে।

এরপর আইনজীবী জুয়েলের পাঠানো দ্বিতীয় একটি নোটিস ২৪ ফেব্রুয়ারি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের কার্যালয়ে পৌঁছায়, যেখানে ১৮ ফেব্রুয়ারির তারিখ দেওয়া ছিল।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পক্ষ থেকে জবাব পাওয়ার বিষয়টি জানিয়ে সেখানে বলা হয়, “আপনারা নোটিশ জবাব গ্রহীতাগণ ইচ্ছাকৃত ভাবে আপনাদের প্রকাশিত সংবাদ ডিলেট বা মুছে ফেলেন নাই। যাহা খুবই লজ্জাজনক ও দুঃখজনক।

“অতএব আগামী ০৩ (তিন) কার্যদিবসের দিনের মধ্যে নিউজ পোর্টাল থেকে প্রত্যাহার পূর্বক ডা. এইচ বি এম ইকবাল ও তাহার পরিবারের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা না করিলে আপনাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হইবে।”

দ্বিতীয় ওই নোটিস বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম যেদিন হাতে পেয়েছে, সেদিনই বরিশালের আদালতে মামলার আবেদন করেন ডা. ইকবালের বন্ধু হিসেবে পরিচয়দাতা কাজী নাসির উদ্দিন বাবুল।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, হেড অব ইংলিশ নিউজ অরুণ দেবনাথ, বার্তা সম্পাদক জাহিদুল কবির এবং বার্তা সম্পাদক মুনীরুল ইসলামকে ওই আর্জিতে বিবাদী করা হয়।

এর আগেই গত ১৭ ফেব্রুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের এই চাপের বিষয়গুলো সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী।

চাপের কাছে নতি স্বীকার না করার প্রত্যয় জানিয়ে তিনি বলেন, “বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের নিজস্ব কোনো অনুসন্ধান এসব প্রতিবেদনে নেই; সম্পূর্ণভাবে মামলার কার্যক্রম ও আদালতের আদেশই সেখানে বস্তুনিষ্ঠভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। তাহলে কোন যুক্তিতে একটি সংবাদমাধ্যম এসব প্রতিবেদন সরিয়ে ফেলবে?

“আমাদের বার বার বলা হয়েছে, অন্যরাও নাকি এ বিষয়ে তাদের প্রতিবেদন সরিয়ে ফেলেছে। বিভিন্নভাবে তদবির করানো হয়েছে প্রভাবশালীদের দিয়ে, যাদের মধ্যে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিও আছেন। বলা হয়েছে, তারা সরিয়ে ফেলেছেন, আমরা কেন তা করছি না। দীর্ঘদিন নানাভাবে চেষ্টার পরও প্রতিবেদন সরাতে রাজি করাতে না পেরে এখন তারা চাপ দেওয়ার অদ্ভুত এক কৌশল নিয়েছেন।”

সাংবাদিক ইউনিয়ন ও রিপোর্টার্স ইউনিটির নিন্দা

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের জ্যেষ্ঠ সম্পাদকদের বিরুদ্ধে মামলার ওই আবেদন নিয়ে ‘গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে’ বরিশাল সাংবাদিক ইউনিয়ন (জেইউবি)।

সংগঠনের সভাপতি পুলক চ্যাটার্জি এবং সাধারণ সম্পাদক স্বপন খন্দকার এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, “একটি প্রতিষ্ঠিত স্বতন্ত্র ধারার জনপ্রিয় নিউজ পোর্টালের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের বিষয়টি দেশের স্বাধীন ও মুক্তধারার গণমাধ্যমের বিকাশকে পরাহত করবে। এ প্রচেষ্টা সাংবাদিকতার পথে বড় বাধা ও হুমকি।”

জেইউবি নেতৃবৃন্দ বলেন, “বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম থেকে পুরনো প্রতিবেদন মুছে ফেলার  জন্য প্রভাবশালী মহল দীর্ঘদিন ধরে অনৈতিক চাপ প্রয়োগ ও হুমকি প্রদান করে আসছিল। এর প্রেক্ষিতে দেশের সাংবাদিকদের মর্যাদাবান প্রতিষ্ঠান বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন উদ্বেগ জানিয়ে একটি বিবৃতি প্রদান করেছিল।

“এরপর বরিশালে বিডিনিউজের প্রধান সম্পাদক ও বার্তা সম্পাদকসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের বিষয়টি খুবই উদ্বেগজনক।”

জেইউবির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় অশুভ হস্তক্ষেপ ও তৎপরতার বিরুদ্ধে’ সকল সচেতন মহলকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন এবং এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।

বরিশাল রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নজরুল বিশ্বাস ও সাধারণ সম্পাদক মিথুন সাহাও আলাদা বিবৃতিতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের প্রধান সম্পাদকসহ চার সম্পাদকের বিরুদ্ধে মামলার আবেদনের ঘটনায় নিন্দা জানিয়েন।

এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তাদের বিবৃতিতে বলা হয়, “এমন মামলা স্বাধীন সাংবাদিকতার পথ রুদ্ধ করে।”

মুক্ত সাংবাদিকতার বিকাশে অবিলম্বে ওই মামলার আবেদন প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বিআরইউ।

আরও পড়ুন


বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের উপর চাপ গণতন্ত্রকে বাধাগ্রস্ত করবে: ডিআরইউ

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে চাপ স্বাধীন সাংবাদিকতা বাধাগ্রস্ত করার কৌশল: তোজা

প্রতিবেদনের জন্য হয়রানি গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ: র‌্যাক

প্রতিবেদন মুছতে চাপ: যশোরে সাংবাদিকদের দুই সংগঠনের নিন্দা

সংবাদ মুছতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে চাপ, নিন্দায় ফরিদপুর প্রেস ক্লাব
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে চাপ প্রয়োগকারীদের শাস্তি দাবি বিএফইউজের

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের ওপর ‘অনৈতিক’ চাপ নিয়ে ডিইউজের উদ্বেগ
 

প্রতিবেদন সরাতে চাপ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ: সিইউজে
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে ‘অনৈতিক’ চাপ প্রয়োগের প্রতিবাদ বিজেএসসির
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে ‘অনৈতিক’ চাপ প্রয়োগের প্রতিবাদ তিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের উপর চাপ গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য হুমকি: ডুজা
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে ‘অনৈতিক’ চাপ, চাঁদপুরের সাংবাদিকদের প্রতিবাদ

প্রতিবেদন সরাতে চাপ গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ: বাগেরহাট প্রেসক্লাব

প্রতিবেদন সরাতে চাপ স্বাধীন সাংবাদিকতায় বাধা সৃষ্টির কৌশল: চবি সাংবাদিক সমিতি
 

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরকে ‘অনৈতিক’ চাপ প্রয়োগের নিন্দা রংপুরে

প্রতিবেদন মুছতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোরের ওপর চাপ: বেরোবিসাসের নিন্দা

প্রকাশিত সংবাদ তোলায় চাপ সৃষ্টি ‘অনৈতিক’: গাজীপুর প্রেসক্লাব
 

পুরনো প্রতিবেদন মুছতে চাপ একটি অপকৌশল: শার্শা প্রেসক্লাব
 

প্রতিবেদন মুছতে চাপদাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান সতিকসাসের