সোমবার ঢাকার হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টালে দিনব্যাপী পূর্বনির্ধারিত এই
বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
ভারতের পক্ষে বাণিজ্য ও শিল্প সচিব অনুপ ওয়াধওয়ান ও বাংলাদেশের বাণিজ্য
সচিব জাফর উদ্দীন আলোচনায় নেতৃত্ব দেন।
এছড়া প্রতিনিধি দলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, শিল্প মন্ত্রণালয়, বস্ত্র ও
পাট মন্ত্রণলয়, নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন, জাতীয়
রাজস্ব বোর্ড, বিএসটিআই, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর প্রতিনিধিরাও উপস্থিত
ছিলেন।
ফলাফলের বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানানো
হয়নি।
তবে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১৫ ও ১৬ জানুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত বাণিজ্য
সচিব পর্যায়ের সভায় নেওয়া সিদ্ধান্তগুলোর ও বাণিজ্য বিষয়ে গঠিত যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপ
১৩তম সভার অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়।
দুই দেশের মধ্যে বিরাজমান শুল্ক ও অশুল্ক বাধা, কিছু বাংলাদেশি পণ্যের
উপর ভারতের অ্যান্টি ডাম্পিং ডিউটি আরোপ এবং কম্প্রিহেনসিভ ইকোনোমিক পার্টনারশিপ অ্যাগ্রিমেন্ট
বা সিইপিএর সম্ভাব্যতা নিয়েও আলোচনা হয় দুদেশের মধ্যে।
এছাড়া বর্ডার হাটের সংখ্যা সম্প্রসারণ, বন্দর সুবিধা সম্প্রসারণ, আঞ্চলিক
যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও বিভিন্ন আঞ্চলিক ফোরামে দুদেশের অংশগ্রহণ বাড়ানোর বিষয়েও
কথা হয়।